জামানত রেখে ঋণ দিতে হবে: অর্থমন্ত্রী
নোয়াখালী সমাচার
প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
ঋণ গ্রহীতার কাছ থেকে জামানত বা মর্টগেজ সঠিকভাবে রেখেই ঋণ দিতে হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি বলেন, ঋণ ইস্যুতে ব্যাংকের চেয়ারম্যান বা পরিচালককে ব্যক্তিগত গ্যারান্টি দিতে হবে। আর ঋণ গ্রহীতার কাছ থেকে জামানত বা মর্টগেজ সঠিকভাবে রেখেই ঋণ দিতে হবে। যাতে ঋণের বিপরীতে নিশ্চয়তা থাকে। এ সব বিধান অন্তর্ভুক্ত করতে আইনের সংশোধন করা হবে।মঙ্গলবার রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
রাজধানীর আগারগাঁও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়। সেখানে সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক ও জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডিরা উপস্থিত ছিলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আইনি প্রক্রিয়ায় এসব উদ্যোগ এতটাই শক্তিশালী করা হবে- যাতে খেলাপি হলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়। আর এ দু'টি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলে কোনোভাবেই খেলাপি ঋণ বাড়বে না।
তিনি বলেন, খেলাপি ঋণগুলো পর্যালোচনা করে দেখা গেছে কিছু আইনি প্রক্রিয়ার দুর্বলতা ছিল। এসব দুর্বল দিকগুলো এখন দূর করা হবে। পাশাপাশি খেলাপি ঋণের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
তিনি আরো বলেন, ক্রেতা দায়ী থাকলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এর সঙ্গে কোনো ব্যাংক কর্মকর্তা জড়িত থাকলেও ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিদ্যমান আইনে তাদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যায়। ফলে এর থেকে রক্ষা পাবে না। এ জন্য বলছি খেলাপি ঋণ বাড়বে না।
অর্থমন্ত্রী বলেন, যারা ভালো ঋণ গ্রহীতা তাদের আমরা আবার ঋণ দিব। আর যারা ভালো নয় তাদের সম্পর্কে বলা আছে তাদের ঋণ দেয়া হবে না। খারাপ ঋণ গ্রহীতাদের নিয়ে ভাবনার দরকার নেই।
জানা গেছে, ওই বৈঠকে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি ব্যাংক থেকে তাদের ভবিষ্যৎ কর্ম-পরিকল্পনা দাখিল করেছে। ব্যাংকগুলো আরো কার্যকর করতে বিভিন্ন লক্ষ্য নির্ধারণ করেই কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। এতে ব্যাংকের মুনাফা আরো বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে চেয়ারম্যান ও এমডি নিয়োগের পর তাদের কার্যক্রম নিয়ে আজকে ছিল প্রথম বৈঠক। আগামী তিন মাস পর দ্বিতীয় বৈঠক করা হবে। ওই সময় তাদের অগ্রগতি প্রকাশ্যে তুলে ধরা হবে। ওই সময় খেলাপি ঋণ বাড়ল কিনা। সেটিও প্রকাশ করা হবে। আশা করি, খেলাপি ঋণ বাড়বে না। তবে বাড়লেও এর কারণসহ প্রকাশ করা হবে। এ দেশের জনগণের কাছে দায়বদ্ধতা আছে। সে দায়বদ্ধতা থেকে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে চাই।
চারটি ব্যাংকের কর্ম-পরিকল্পনা দিয়ে আগামীতে তাদের সংকট নিরসন করা সম্ভব হবে কিনা- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী তিন মাস পর এর মূল্যায়ন হবে। ওই সময় তাদের অগ্রগতি ও অবনতির সূচকগুলো পর্যালোচনা করলে বেরিয়ে আসবে প্রকৃত চিত্র।
এর আগেও বলেছেন খেলাপি ঋণ আর বাড়বে না, আজকে নতুন কী এমন প্রস্তাব দিয়েছে আপনি আশ্বস্ত হয়ে বলছেন খেলাপি আর বাড়বে না- এমন প্রশ্নের উত্তরে অর্থমন্ত্রী বলেন, খেলাপি ঋণ বাড়বে না। কারণ এর বৃদ্ধির আর কোনো ব্যবস্থা নেই।
অর্থমন্ত্রী বলেন, খেলাপি ঋণ নিয়ে আমরা সব সময় দুঃচিন্তায় আছি। সহজে এখান থেকে মুক্তি পেতে আজকের বৈঠকে সবাই একমত হয়েছেন। এর জন্য সংশ্লিষ্ট আইনি প্রক্রিয়ায় কিছু পরিবর্তন আনা হবে। পাশাপাশি এখন থেকে প্রতি তিন মাস অন্তর এসব ব্যাংকের অগ্রগতি রিপোর্ট দাখিল করবে। তাদের সফলতা ও ব্যর্থতা মূল্যায়ন করা হবে।
ব্যাংক কমিশন গঠন প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, আগে আইনগুলো সংশোধন করতে হবে। এরপর নিজেরা শক্তিশালী হব। নিজেদের ঘর ঘুছিয়ে আইন সশোধন, জনবল ও নিয়ম-নীতি ঠিক করে এরপর ব্যর্থ হলে কমিশন গঠন করা হবে। কমিশন আমাদের ব্যর্থতা খুঁজবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনো কাজ শুরু করা হয়নি।
- কেজিতে ১০ টাকা কমলো পেঁয়াজের দাম
- আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
- নিজ্জর হত্যায় তিন ভারতীয়কে গ্রেফতারের পর প্রথম মুখ খুললেন জয়শঙ্কর
- নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল আগামী সপ্তাহে
- তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ
- প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- লক্ষ্মীপুরে জাটকার কেজি ৮০০
- যুবলীগ নেতার অবৈধ বালুমহাল, মাসে আয় কোটি টাকা
- ফেনীতে আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ, বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার
- ফেনীতে চাঁদা না পেয়ে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়, গ্রেফতার ৪
- তরমুজের জন্য বিখ্যাত নোয়াখালীর সুবর্ণচরে এ বছর ফলন বিপর্যয়
- নোয়াখালীতে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৪
- নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
- র্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া
- আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা
- খুলনায় লবণাক্ত জমিতে বছরজুড়েই ফলছে ফসল
- উপজেলা নির্বাচন উৎসবমুখর দেখতে চাই - প্রধানমন্ত্রী
- উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ
- সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
- ‘মা ও শিশুর স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
- বে টার্মিনাল প্রকল্পে গতি
- খাদ্য নিরাপত্তায় ২০ লাখ টন গম কিনছে সরকার
- এনআইওতে চোখের চিকিৎসা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি
- কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ
- রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া?
- বাহরাইনের এমপির সঙ্গে বাংলাদেশি দূতের সাক্ষাৎ
- চট্টগ্রাম থেকে হজযাত্রা শুরু ১৪ মে
- কানাডায় হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেফতার
- দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
- প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- তারেককে নিয়ে টালমাটাল বিএনপি
- ফেনীতে ২৪ ক্যান বিয়ারসহ ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি আটক
- বিলাসিতা কমিয়ে শ্রমিকদের দিকে নজর দিন : শেখ হাসিনা
- শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি জয়নুল আবদিন ফারুকের
- শেখ হাসিনাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস, আ.লীগ নেতাকে অব্যহতি
- ঠিকাদারের লোককে পেটানোর অভিযোগ যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে
- নোয়াখালীতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য গ্রেফতার
- লক্ষ্মীপুরে জাটকার কেজি ৮০০
- কেন পিছু হঠল আওয়ামী লীগ
- নোয়াখালীতে পাওয়া নতুন গ্যাস কূপে খনন শুরু
- মুহুরী নদীতে গোসলে নেমে নৌবাহিনী সদস্যের মৃত্যু
- তীব্র গরমে শ্রমিক সংকট, মাটি কাটার মজুরি ১৮০০ টাকা
- নোয়াখালীতে ধান কাটার মেশিনের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া