ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বিশ্বসেরা উপাদানের ব্যবহার, পদ্মা সেতু টিকবে ১০০ বছরের বেশি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩১ ডিসেম্বর ২০২০  

পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজে ব্যবহার হচ্ছে বিশ্বসেরা উপাদান। ব্যবহারের আগে নিশ্চিত করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক মান। পরামর্শক প্যানেলের অনুমোদন ছাড়া প্রকল্পের কাজে কোন উপাদান ব্যবহার করতে পারছে না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে সেতুর কার্যকাল ১০০ বছর ধরা হলেও তার চেয়ে বেশি মেয়াদে এটি টিকে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
 

মাওয়ার কুমারভোগ ইয়ার্ডের বিশালত্ব এবং কর্মযজ্ঞ দেখলে যে কেউ টের পাবেন বিশ্বের অন্যতম সেরা নির্মাণকাজ চলছে এখানে। পদ্মা সেতুর কাজে যে উপাদানগুলো ব্যবহার হচ্ছে সেগুলোকে উপযোগী করে তুলতে কাজ করা হয় বিশাল এ এলাকাজুড়ে।


সেতুর পিলার তৈরিতে যে স্টিলের টুকরো ব্যবহার হয়েছে তার সবগুলোই এসেছে চীন থেকে। একইভাবে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের স্প্যান জোড়া দেয়ার কাজ দেশে হলেও এ কাঠামোর স্টিলের টুকরোগুলো এসেছে চীন থেকে।

সংযোগ সড়ক থেকে শুরু করে সেতুর নির্মাণকাজে যে পাথর ব্যবহার হয়েছে তা আনা হয়েছে ভিয়েতনাম, দুবাই, ভারত ও ওমান থেকে। দেশের মধ্যপাড়া কঠিন শিলাখনি থেকে বাছাই করা পাথরের একটি অংশও ব্যবহার হয়েছে এ সেতুতে।

তবে সেতুর বড় একটি অংশ জুড়ে ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশের উপাদানও। প্রকল্পের পিলার, ভায়াডাক্ট, সংযোগ সড়কসহ প্রতিটি কাজে যত রড ব্যবহার হচ্ছে, তার শতভাগই দেশীয়। অস্ট্রেলিয়া থেকে অল্প পরিমানে মিহি সিমেন্ট আনা হলেও বেশিরভাগ সিমেন্টই ব্যবহার করা হচ্ছে বাংলাদেশি কোম্পানির।

সেতু সচিব বেলায়েত হোসেন বলেন, সেতু পাইল ১২০ মিটার থেকে ১২৮ মিটার মাটির গভীরে গেছে। যা বিশ্ব রেকর্ড। আরেকটি বিশ্ব রেকর্ড হলো প্রতিটি স্প্যান ৩২-৩৩ টন ওজনের। যেগুলো সেতুর পিলারের উপর বসানো হয়।

স্প্যানের উপর ও নিচের অংশে বসাতে নির্মাণাধীন রোড স্ল্যাবের সিমেন্ট ও রড ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশের। তবে রেলওয়ে স্ট্রিনজারগুলো আনা হচ্ছে লুক্সেমবার্গ থেকে।