ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ফিফার রেফারি হলেন বাংলাদেশের দুই নারী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৪ আগস্ট ২০১৯  

ফিফার রেফারি হলেন বাংলাদেশের দুই নারী। বাংলাদেশের প্রথম নারী হিসেবে তারাই এই সম্মান অর্জন করলেন। তারা হলেন সাবেক নারী ফুটবলার জয়া চাকমা ও সালমা ইসলাম মনি। আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে ফিফার তালিকাভুক্ত হয়ে যাবেন তারা। তখন থেকে ফিফা আয়োজিত আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ পরিচালনা করতে পারবেন বাংলাদেশের এই দুই নারী রেফারি। 
এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের রেফারিজ কমিটির ডেপুটি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম নেসার জানান, জয়া চাকমা এবং সালমা ইসলাম মনি দুইজনই এবারের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। এখন তাদের নাম পাঠিয়ে দেব ফিফায়। আগামী বছর জানুয়ারি থেকে ফিফার তালিকাভুক্ত হয়ে যাবেন তারা।

খেলা ছেড়ে ২০১০ সাল থেকে ফুটবল মাঠে ম্যাচ পরিচালনা করছেন রাঙ্গামাটির মেয়ে জয়া চাকমা। তবে তা ঘরের মাঠে এবং দক্ষিণ এশিয়ায় বিভিন্ন টুর্নামেন্টে। অপরদিকে ২০১৩ সাল থেকে রেফারি হিসেবে ম্যাচ পরিচালনা করছেন সালমা। অবশেষে আন্তর্জাতিক ম্যাচে পরিচালনার স্বপ্ন পূরণ হতে যাচ্ছে তাদের।

শুক্রবার রাতে গণমাধ্যমকে জয়া বলেন, আমার যেনো বিশ্বাসই হচ্ছিল না। এর আগে দুইবার পরীক্ষা দিয়েও পাস করতে পারিনি। স্বপ্ন থেকে সরে যাইনি। হতাশও হইনি। অবশেষে আমার স্বপ্ন সত্যি হতে যাচ্ছে। এ আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। এবার আমি নিজের ফিটনেস পরীক্ষাটা ভালোভাবে দিয়েছি। চেষ্টা করেছি পাস করতে। শেষ পর্যন্ত আমি পেরেছি।