ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নোয়াখালীতে সন্ধান মিললো ২৫০ বছর আগের মসজিদ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২০  

দেশ জুড়ে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন এর কোনোটি শত বছরের পুরনো কিংবা তারও বেশি তেমনি ভাবে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে ২৫০ বছরের পুরনো নোয়াখালীর রমজান মিয়া জামে মসজিদ। নোয়াখালী জেলার কবিরহাট উপজেলার বাটিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড়ে অবস্থিত এই মসজদি।

মসজিদটি ঠিক কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ছেে সে সর্ম্পকে সঠিকভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হচ্ছে ১৭৭০ খ্রিস্টাব্দ কিংবা তারও আগে জনৈক মরহুম রমজান মিয়া ৫ শতক জায়গার উপরে মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করনে। এমন তথ্যই জানালেন, মরহুম রমজান মিয়ার চর্তুথ প্রজন্ম ও মসজিদের খাদেম শরীফুল্লাহ চৌধুরী বাবু।

৩১ ফুট দৈঘ্য ও ১০ ফুট প্রস্থের এ মসজিদের ছাদে মাঝ বরাবর একটি এবং দুই পাশে দুটি গম্বুজ রয়েছে যা পুরো ছাদকে ঢেকে রেখেছে। মসজিদের একটি মূল দরজা সহ আরো দুটি দরজা রয়েছেে এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিকের দেয়ালে একটি করে জানালা রয়েছে।

চার ফুট চওড়া দেয়ালগুলোতে রয়েছে বিভিন্ন কারুকার্যের চিহ্ন। পশ্চিম পাশের দেওয়ালে রয়েছে একটি বড় এবং দুটি ছোট সহ ৩ টি মিম্বর। ১২ টি পিলার ও ২ টি খিলারের উপর দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদটির ছাদে প্রত্যকে মাথায় একটি করে মিনার রয়েছে যার মধ্যে চারটি বড়। যদিও বড় মিনার গুলোর মধ্যে দুটি বর্তমানে নেই। ধারণা করা হচ্ছে বিগত সময়ের কোনো এক সময় ভূমিকম্পে দুটি মিনার ভেঙ্গে পড়ে যায়।

মসজিদটি ছোট হওয়ায় এবং ৫০ জনের বেশি মুসল্লী জায়গা না হওয়াতে মসজিদটি ভেঙ্গে নতুন করে নির্মানের কথা উঠলেও পুরোনো স্থাপত্যের নিদর্শন স্বরুপ এখনো সংরক্ষণ করা হয়ছে। পুরনো স্থাপত্য শৈলীর অর্পূব নিদর্শন এই মসজিদ যেকোনো ভ্রমনপিপাসু মানুষের নজর কাটবে।