ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

কসবায় দীর্ঘ ১৬ বছর পর যাবজ্জীবনের দুই আসামি গ্রেপ্তার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১০ নভেম্বর ২০২২  

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা এলাকার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র আতিকুর রহমান শাকিল (১৪) হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। হত্যাকাণ্ডের ১৬ বছর পর গত মঙ্গলবার কুমিল্লার বুড়িচং এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এই দুজন হলেন মো. কবির হোসেন (৩৭) ও মো. ইকবাল (৪২)।

গতকাল বুধবার র‌্যাব-২-এর অধিনায়ক (সিও) অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন খান এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ২০০৬ সালের ১৫ অক্টোবর সন্ধ্যায় পারিবারিক বিরোধের জেরে কবির, ইকবালসহ আরো কয়েকজন মিলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র শাকিলকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ধানক্ষেতে নৃশংসভাবে গলা কেটে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা করেন।

এ ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।  

র‌্যাবের অধিনায়ক জানান, এ মামলায় কসবা থানার পুলিশ ১১ জন আসামিকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। চট্টগ্রাম বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০০৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ১১ জন আসামির মধ্যে একজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন। তাঁদের মধ্যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত একজন ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত সাতজন আসামি পলাতক।

অতিরিক্ত ডিআইজি মো. আনোয়ার হোসেন খান জানান, আসামিরা সাজাপ্রাপ্ত হলেও পলাতক জীবন যাপন করতে থাকেন। গত ২৫ এপ্রিল হাইকোর্ট এই মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কবির ও ইকবালের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় বহাল রাখেন। তবে তাঁরা পলাতক ছিলেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে র‌্যাব-২-এর একটি দল দুই আসামিকে প্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করেছেন।