ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

রেলওয়ে সহকারী স্টেশন মাস্টার নিয়োগ পরীক্ষা, বাংলায় যা পড়তে হবে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ নভেম্বর ২০২১  

‘সহকারী স্টেশন মাস্টার’ (গ্রেড-১৫) পদে ৫৬০ জনকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ রেলওয়ে। অনলাইনে আবেদন করা যাবে ২২ নভেম্বর ২০২১ বিকেল ৫টা পর্যন্ত। পরীক্ষায় বাংলা অংশ সম্পর্কে বিস্তারিত দেয়া হলো। 

দুই ধাপে পরীক্ষা হবে। প্রথমে ৭০ নম্বরে লিখিত পরীক্ষা, সময় ৯০ মিনিট, সর্বনিম্ন পাস নম্বর ৫০ শতাংশ অর্থাৎ কমপক্ষে ৩৫ নম্বর পেতে হবে। বাংলা- ২০, ইংরেজি-২০, গণিত- ১৫ ও সাধারণ জ্ঞান- ১৫ নম্বর। প্রশ্নের উত্তর এক কথায় লিখতেই হয়। শুধু গণিতের ক্ষেত্রে সমাধান করে দেখিয়ে দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের নম্বর ১। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে।

বাংলা: এখানে দুটি অংশ: সাহিত্য ও ব্যাকরণ। সাহিত্য অংশের জন্য শুরুতে বিগত বিসিএস, নন-ক্যাডার, সহকারী স্টেশন মাস্টারসহ বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ পড়লে প্রস্তুতিতে বেশ কাজে দেবে। বিগত বছরগুলোর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষার প্রশ্ন থেকে অনেক প্রশ্নই কমন পড়ে। এরপর ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির বাংলা বইয়ের লেখক পরিচিত খেয়াল করে পড়বেন। পাঠ্য বই থেকে পড়তে না পারলে চাকরির প্রস্তুতির গাইড বই থেকে পড়ে বিভিন্ন লেখক সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন। বিস্তারিত পড়বেন প্রাচীন যুগের চর্যাপদ, মধ্যযুগ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন, শামসুর রাহমান, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পর্কে। প্রয়োজনে এই কয়জন লেখক-সাহিত্যিকের রচনাগুলো ছন্দ বা কৌশল বানিয়ে মনে রাখবেন। এখান থেকে প্রতিবছরই একাধিক প্রশ্ন আসে। তারপর মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কয়েকটি গল্প, উপন্যাস ও নাটক এবং বিভিন্ন সাহিত্যিকের ছদ্মনাম ও উপাধি পড়লে আশা করা যায় বাংলা সাহিত্য নিয়ে আর টেনশন করতে হবে না।

বাংলায় ব্যাকরণ অংশ থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। তাই সাহিত্যের চেয়ে ব্যাকরণ অংশে বেশি জোর দিতে হবে। যেসব টপিকস থেকে প্রতিবছর প্রশ্ন আসে, সেগুলো হলো—এককথায় প্রকাশ/বাক্য সংকোচন, বাগধারা, কারক-বিভক্তি, সন্ধি, বানান শুদ্ধি, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের প্রকারভেদ (কোনটা কোন দেশি শব্দ), সাধু ও চলিত রূপ, সমাস, পদ প্রকরণ, ক্রিয়ার কাল, পরিভাষা, উপসর্গ প্রভৃতি। এ ছাড়া আরো ভালো প্রস্তুতির জন্য ব্যাকরণের অন্যান্য টপিকস থেকেও অনুশীলন করতে পারেন। ব্যাকরণের প্রস্তুতি নিতে হবে মুনীর চৌধুরী রচিত নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বই থেকে। আর অনুশীলনের জন্য বাজারের ভালো মানের কোনো একটা প্রকাশনীর বই পড়া যেতে পারে, বিশেষ করে প্রতিটি অধ্যায়ের শেষে দেওয়া বিগত সালের প্রশ্নগুলো। ভালো মানের একটা বই-ই যথেষ্ট। একাধিক বই কেনার প্রয়োজন নেই।