ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

রায়পুরে সরকারি স্কুলে, সরকারি সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২১  

"রায়পুর মার্চ্চেন্টস একাডেমী" রায়পুরে একমাত্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হলেও, এখানে কোন প্রকার সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেনা ছাত্র-ছাত্রীরা। বরং অন্যান্য স্কুলের চাইতে এখানে বেতন বেশী নেয়া হচ্ছে। পার্শবর্তী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ট শ্রেনীর বেতন ১৫০ টাকা হলেও এখানে বেতন ২০০, ১০ ম শ্রেনীর ২৫০। সরকারি স্কুল হিসেবে বেতন হওয়ার কথা ১৫ টাকা। করোনাকালীন সময়ে অন্যান্য স্কুলে শিক্ষার্থীদের বেতন ছাড় দিলেও, এখানে ছাড় না দিয়ে জোর করে সম্পুর্ন বেতন আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে । এখানে সেশন ফি-ও অন্যান্য স্কুলের ন্যায় ১ হাজার টাকা । 

ভুক্তভোগী একজন অভিভাবক বলেন, স্কুল সরকারি হয়ে জনগনের কোন লাভ হয়নি। অন্য স্কুলের চেয়ে এখানে সন্তানের শিক্ষার ব্যয় অনেকাংশে বেশী।

এ ব্যাপারে রায়পুর মার্চেন্টস্ একাডেমীর প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মামুন সাহেব ৮ বছর আগে যেভাবে বেতন ও অন্যান্ন ফি নির্ধারন করে গেছেন, আমরা সেভাবেই নিচ্ছি, যদিও সরকারী হিসেবে এখন ১২ থেকে ১৫ টাকা বেতন নেয়ার কথা, সরকারী আত্মীকরন চুড়ান্ত না হওয়ায় আমরা সেভাবে নিতে পারছিনা। ডিজির মৌখিক নির্দেশে আমরা আগের নিয়মে বেতন-ফি নিচ্ছি। আরেকজন অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,  সরকারী স্কুলের সভাপতি "ইউএনও" হওয়ার পরও সাবেক সভাপতির আইন মানা হচ্ছে! এটা কি খামখেয়ালীপনা, নাকি সরকারের বদনাম করার অপকৌশল?