ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

কোরবানির পশুর হাট নিয়ে বিশেষ বিধিমালা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২০  

আসন্ন ঈদ-উল-আজহায় কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ের পদ্ধতি নির্ধারণ ও যাতায়াতকারীসহ সকল শ্রেণীর নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নতুন আঙ্গিকে বিশেষ বিধিমালা তৈরি করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)। ক্রেতা, বিক্রেতা, মহাজন, ইজারাদার, ভলান্টিয়ারসহ পশুর হাটে যাতায়াতকারী সকল প্রকার নাগরিকের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সার্বিক দিক চিন্তা করে ডিএসসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশিত করোনাকালের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দেয়া নির্দেশনাবলী মেনেই এ বিশেষ বিধিমালা তৈরি করতে কাজ করছে ডিএসসিসির সম্পত্তি বিভাগ। জানা গেছে, চলতি বছর অন্যান্য নিয়মের বাইরে শুধু স্বাস্থ্য বিধি মানতেই বিশেষ কঠোরতা অবলম্বন করবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। মূলত পশুর হাটের মাধ্যমে যাতে রাজধানীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে না পারে সেজন্যই এসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

এ বিধিমালায় প্রতিটি হাটে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে একমুখী করা যায় কি না ও নির্ধারিত দূরত্বেই পশু বাঁধা, মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, একজন ক্রেতার সঙ্গে সর্বোচ্চ কতজন লোক আসতে পারবে, কতটুকু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, মাঠের ভলান্টিয়ারগণ কিভাবে কাজ করবে, পশুর হাটের সময় নির্ধারিত থাকবে কিনা? ইজারাদারগণ কোন্ পদ্ধতিতে অর্থ আদায় করবেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হবে। এছাড়া কোন্ নিয়ম না মানলে কোন্ শাস্তি প্রদান করা হবে ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রমসহ যে কোন প্রকার কারা আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকবে ও কতটি মেডিক্যাল টিম থাকবে ও যে কোন রোগী হাটে অসুস্থ হয়ে গেলে তার করণীয় সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা থাকবে। সংশ্লিষ্ট শাখা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ডিএসসিসির সম্পত্তি শাখা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর অন্যান্য নিয়মের বাইরে শুধু স্বাস্থ্যবিধি মানতেই বিশেষ কঠোরতা প্রদর্শন করবে এসব নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। মূলত পশুর হাটের মাধ্যমে যাতে রাজধানীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে না পারে সেজন্যই এসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, ডিএসসিসিতে অস্থায়ী ১৪টি ও স্থায়ী ১টি মিলে মোট ১৫টি পশুর হাট বসানো হবে বলে ডিএসসিসির সম্পত্তি বিভাগ জনকণ্ঠকে নিশ্চিত করেছে। প্রতিবছর পশুর হাটে ক্রয়-বিক্রয় করতে একটি নীতিমালা তৈরি করে ডিএসসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ। চলতি বছর করোনার কারণে সম্পূর্ণ নতুন করে এ নীতিমালাটির রিভাইজ করতে উদ্যোগ নিয়েছে সংস্থাটি। এ নীতিমালার বাইরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক এ বছর পশুর হাটের জন্য একটি নির্দিষ্ট সুপারিশসহ নীতিমালা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পশুর হাটের জন্য যেসব নির্দেশনা প্রদান করবে তাও সমন্বয় করে হাট শুরুর আগেই ইজারাদারদের এসব নীতিমালা বাধ্যতামূলকভাবে মানতে নির্দেশ দেয়া হবে। বর্তমানে ডিএসসিসির পশুর হাট ব্যবস্থাপনা করতে একটি স্থায়ী কমিটি রয়েছে যার প্রধান হচ্ছেন সংস্থাটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। যার তত্ত্বাবধানেই সার্বিক কর্মকান্ড পরিচালিত হয়ে থাকে। এ বছর ডিএসসিসির মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস এসব পশু হাটের সার্বিক কর্মকা- তদারকির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ প্রদান করবেন বলে জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ডিএসসিসির সীমানায় বসা মোট ১৫টি পশুর হাটের ক্রেতা- বিক্রেতাসহ সকল শ্রেণীর নাগরিককে সম্পত্তি বিভাগ কর্তৃক প্রণয়নকৃত নীতিমালা মানতে বাধ্য করা হবে। সরকার নির্দেশিত নীতিমালা ও পশুর হাটে পশু ক্রয়ের নীতিমালা মানছে কিনা সেজন্য ডিএসসিসির মোট ১৫ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন বলে জানা গেছে। ডিএসসিসি সূত্র জানায়, বর্তমানের ডিএসসিসির প্রধান কার্যালয়ের মোট ৫ কর্মকর্তাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক বিচারিক ক্ষমতা প্রদান করেছে। এছাড়া সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা স্থায়ীভাবে ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া স্থায়ী ম্যাজিস্ট্রেট পদের আরও একটি পদ বর্তমানে শূন্য। পদটি পূরণের জন্য ইতোমধ্যেই কর্মকর্তা চেয়ে চিঠি প্রদান করেছে ডিএসসিসির মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। ঈদের হাটের আগেই এ কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে বলে ডিএসসিসি সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া সংস্থাটির মোট ৮টি আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিজ নিজ এলাকায় কাজ করবেন। এ নিয়ে সর্বমোট ১৫ ম্যাজিস্ট্রেট পশুর হাট ও ডিএসসিসির সীমানায় ভ্রাম্যমাণ আদালত হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

জানা গেছে, ডিএসসিসি নির্দেশিত নিয়মে পশুর হাটে আসা নাগরিক ও এ সংশ্লিষ্ট সবাই স্বাস্থ্যবিধি মানছেন কিনা, পশুর হাটের ক্রয়-বিক্রয়ে কোন প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হচ্ছে কিনা, জাল নোট চক্র বা প্রতারক চক্র কর্তৃক কোন প্রতারণা করা হচ্ছে কিনা তা পর্যবেক্ষণ করা ও তাৎক্ষণিকভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবে এসব ভ্রাম্যমাণ আদালত। এছাড়া রাস্তায় কোন পশু বহনকারী গাড়িতে কোন প্রকার চাঁদাবাজি হলে তা ভ্রাম্যমাণ আদালতকে জানালে তারদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে বলে জানা গেছে।

ডিএসসিসির সম্পত্তি শাখা সূত্র জানায়, চলতি বছর পশুর হাট পূর্বের নির্ধারিত সীমানার বাইরে বসবে। স্বাস্থ্যবিধি সুরক্ষায় গাদাগাদি করে পশু বাঁধা, অল্প পরিসরে চলাচল করা, ক্রেতা-বিক্রেতার মাঝে দূরত্ব রাখতে কোনক্রমেই প্রতিবছরের ন্যায় নির্ধারিত স্থানে পশুর হাট বসানো ও পরিচালনা করা সম্ভব হবে না। এ বছর র্নিধারিত দূরত্ব রেখেই পশু বাঁধতে হবে ও নাগরিকগণ বাধ্য হয়েই স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দূরত্ব বজায় রেখেই চলাচল করবেন। তাই, স্বাভাবিকভাবেই সীমানা ছাড়িয়ে আশপাশে তা ছড়িয়ে পড়বে। এতে এলাকা জুড়েইপশুর হাট ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। তবে এতে যেন নাগরিক দুর্দশার সৃষ্টি না হয় সেজন্য ইজারাদারদের বিশেষ গুরুত্ব দিতে নির্দেশনা প্রদান করা হবে বলে জানা গেছে।

ডিএসসিসির সম্পত্তি শাখা সূত্রে জানা গেছে, মোট ১৪ টি পশুর হাটের ইজারার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে যা আগামী ২৯ জুন খোলা হবে। এর বাইরে বর্তমানে ডিএসসিসির ডেমরা পশুর হাটের বার্ষিক ইজারা দেয়া আছে। সেখানে পশু ক্রয়-বিক্রয় করা হবে। চূড়ান্তভাবে মনোনীত ইজারাদারদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা সংবলিত চূড়ান্ত নীতিমালা প্রদান করা হবে। এসব নীতিমালা নিজেরা মানতে ও নাগরিকগণকে তা মানতে মাইকিং করবেন ইজারাদার। কেউ তা না মানলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নিতে প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আদালতকেও অবহিত করতে পারবেন পশুর হাটের ইজারাদারগণ। তবে নির্ধারিত নীতিমালার ব্যত্যয় ঘটালে ইজারাদারদের বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে ডিএসসিসি কর্তৃপক্ষ।

ডিএসসিসি সূত্র জানায়, প্রতিটি পশুর হাটে একটি করে মেডিক্যাল টিম কাজ করবে। এ টিম স্বাস্থ্যবিধি মানতে হাটে আসা নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করবে। পশু নিয়ে মহাজন ও পশুর ব্যবস্থাপনার সঙ্গে থাকা লোকজনকে হাটের মধ্যেই দিনরাত অবস্থান করতে দেখা যায়। এমতাবস্থায় হাটে আসার পর ইজারাদার, ভলান্টিয়ার, পশু ক্রেতা-বিক্রেতা বা যে কোন নাগরিক করোনায় আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা দিলে তাদেরকে তাৎক্ষণিকভাবে স্বাস্থ্য সেবা প্রদানে কাজ করবে। ডিএসসিসির স্বাস্থ্য শাখা এসব টিম সর্বক্ষণিকভাবে কাজ করবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) রাসেল সাবরিন জনকণ্ঠকে বলেন,আমরা এবারে ঈদে আমাদের সীমানায় অস্থায়ী ১৪টি ও স্থায়ী একটিসহ মোট ১৫টি পশুর হাট বসানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। করোনার এ ভয়াবহ সময়েও পশু ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের নির্দেশে হাটে আসা ইজারাদার, ভলান্টিয়ার, পশু ক্রেতা-বিক্রেতা বা পশুর মহাজন,পশুর সঙ্গে থাকা লোকজনসহ সকল শ্রেণীর নাগরিককে শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করে চলতে কাজ করছি। মূলত পশুর হাটের মাধ্যমে যাতে রাজধানীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে না পারে সেজন্যই এসব উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এজন্য পশু ক্রয়-বিক্রয়ে ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সম্পর্কে ডিএসসিসির স্বাস্থ্য শাখা, সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশিত সকল বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে একটি সমন্বিত বিধিমালা তৈরি করব। যা সংশ্লিষ্ট সবাইকে মানতে হবে।

প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা বলেন, এ বিধিমালায় প্রতিটি হাট সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বড় স্থানে একমুখি করা যায় কিনা ও নির্ধারিত দূরত্বেই পশু বাঁধা, মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা, একজন ক্রেতার সঙ্গে সর্বোচ্চ কতজন লোক আসতে পারবে, কতটুকু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে, মাঠের ভলান্টিয়ারগণ কিভাবে কাজ করবে, পশুর হাটের সময় নির্ধারিত থাকবে কি না? ইজারাদারগণ কোন্ পদ্ধতিতে অর্থ আদায় করবেন তার সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হবে। এছাড়া কোন্ নিয়ম না মানলে কোন্ শাস্তি প্রদান করা হবে ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রমসহ যে কোন প্রকার কারা আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকবে ও কতটি মেডিক্যাল টিম থাকবে ও যে কোন রোগী হাটে অসুস্থ হয়ে গেলে তার করণীয় সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা থাকবে। বিধিমালা সম্পর্কে সচেতন করতে মাইকিং করা, লিফলেট বিতরণ করা ও মসজিদে এ নিয়ে আলোচনার ব্যবস্থা করা হবে।

তিনি বলেন, এ বিধিমালা চূড়ান্তভাবে মনোনীত করে ইজারাদারদের প্রদান করা হবে। কেউ নীতিমালা না মানলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। এজন্য ডিএসসিসির নির্বার্হী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত সকল আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রধান কার্যালয়ের ৬ কর্মকর্তাসহ সবাই নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে বিধিমালার সঠিক বাস্তবায়নে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন। এছাড়া কোরবানির হাটে আগত যে কেউ অসুস্থ হয়ে গেলে তার চিকিৎসার জন্য মেডিক্যাল টিম থাকবে। মূলত আমরা নাগরিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে প্রয়োজনীয় সবকিছুই করেই পশুর হাট পরিচালনা করতে চাই।