ব্রেকিং:
লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া?
  • বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

পেঁয়াজ তোলায় ব্যস্ত কৃষক, দাম নিয়ে শঙ্কা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২০  

মেঘ-বৃষ্টির আশঙ্কা আর করোনা ভাইরাস আতঙ্কের মধ্যেই মাঠ থেকে পেঁয়াজ তোলায় ব্যস্ত সময় পার করছেন পাবনার কৃষকরা। তবে কাজের ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বা সর্তকর্তামূলক ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। তবে করোনা আতঙ্ক নয় বাজার পরিস্থিতি আর পেয়াঁজের দাম নিয়ে শঙ্কার মধ্যে রয়েছে জেলার কৃষকরা।

পাবনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে পাবনা জেলার ৪৯ হাজার ৫৭০ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে। সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজের আবাদ হয়েছে সুজানগর ও সাঁথিয়া উপজেলায়। এরমধ্যে, সাঁথিয়া উপজেলায় ১৬ হাজার ৫৭০ হেক্টর ও সুজানগরে ১৮ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে। তবে অন্য উপজেলাগুলোতেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি পেঁয়াজ আবাদ হয়েছে এবার।

পাবনার ঐতিহ্যবাহী গাজনার বিল এলাকার কৃষক লিটন বিশ্বাস  বলেন, এখন ভরা মৌসুম ক্ষেত থেকে পেঁয়াজ  তোলার সময় হয়ে গেছে। বর্তমানে পেয়াঁজের বাজার মোটামুটি ভালো। বৃষ্টি হলে এ পেঁয়াজ ঘরে রাখা যাবে না, দামও কম হবে। তাই করোনার ভয়ে বসে থাকলে তো চলবে না। ফসল ঘরে তোলার পরে করোনা নিয়ে ভাবা যাবে। তবে কাজের সময় সর্তকতা নিয়ে কাজ করছি।

সরজমিনে সুজানগর উপজেলা বেশকিছু গ্রামের মাঠে গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় কৃষকরা তাদের পরিবারের সদস্য ও শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে পেঁয়াজ তুলছেন। তারা মাস্ক কিংবা গ্লাভস ছাড়াই এক সঙ্গে কাজ করছেন। মাঠেই খাওয়া-দাওয়া সারছেন সাবান ছাড়াই হাত ধুয়ে। শুধু পেঁয়াজ তোলার কাজ নয়- রসুন, গম ও ধানের জমিতেও দলবেধে কৃষি শ্রমিকদের কাজ করছেন।

পাবনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (খামার বাড়ি) উপ-পরিচালক মো. আজহার আলী জানান, মাঠপর্যায়ে কৃষকদের মধ্যে লিফলেট বিতরণ করে করোনা ভাইরাসের বিষয়ে সচেতন করে তোলা হচ্ছে। উপজেলা ও ইউনিয়ন ভিত্তিক কৃষি কর্মকর্তারা কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে করোনা সংক্রান্ত ভাইরাস সম্পর্কে ধারণা দিচ্ছেন। করোনা প্রতিরোধে সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাধারণ ছুটি বাতিল করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। এবারে এই অঞ্চলের কৃষকেরা পেঁয়াজের দাম বেশ ভালো পেয়েছে। বর্তমানেও পেয়াঁজের বাজার স্বাভাবিক রয়েছে।