ব্রেকিং:
লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া?
  • বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

যে ১০টি মুহূর্তে সালাম দেয়া উচিত নয়

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০১৯  

সালাম দেয়া সুন্নত, উত্তর দেয়া ওয়াজিব। এক মুসলমান অপর মুসলমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে সালাম দেয়ার বিধান রয়েছে। সালামের মাধ্যমে পরস্পরের জন্য শান্তি ও কল্যাণ কামনা করা হয়। কোনো মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে কথা বলার আগে সালাম দেয়া নবীজির আদর্শ। আর এর উত্তর দেয়া অবশ্যকরণীয়।
রাসূল (সা.) সালামের ব্যাপারে বিশেষ তাগিদ দিয়েছেন। হাদিসে কারো সঙ্গে দেখা হলে কথাবার্তার আগে সালাম দেয়ার কথা বলা হয়েছে। আমাদের সমাজে সালাম সৌজন্য বিনিময়ের একটি মাধ্যম।

চলতে-ফিরতে, দেখা-সাক্ষাতে যেমন সালাম দিতে হয় তেমনি ফোনে বা মোবাইলে কথা বলার সময়ও সালাম দেয়া সুন্নত। সালাম একটি স্বতন্ত্র ইবাদত ও সওয়াবের উপায়। তবে এই সালামেরও কিছু নিয়ম ও আদব আছে। 


 
সালাম একটি সওয়াবের কাজ হলেও অনেক সময় বিধান না মানার কারণে তা আর সওয়াবের কাজ থাকে না, গোনাহের কাজ হয়ে যায়। ১০টি মুহূর্ত এমন আছে যখন সালাম দেয়া উচিত নয়।

১. নামাজ পড়া অবস্থায় কোনো ব্যক্তিকে সালাম দেয়া উচিত নয়। কারণ নামাজের অবস্থায় ওই ব্যক্তি এর উত্তর দিতে পারবেন না। উত্তর দিলে নামাজ ভেঙে যাবে।

২. কেউ প্রশ্রাব-পায়খানা করছে এমতাবস্থায় তাকে সালাম দেয়া যাবে না। কারণ তখন জবাব দেয়ার কোনো উপায় নেই। সালামও এক ধরনের জিকির। প্রশ্রাব-পায়খানার সময় জিকির করা যাবে না।

৩. ওজুরত অবস্থায় কাউকে সালাম দেয়া যাবে না। এতে তার ওজুর মনোযোগ নষ্ট হবে; ওজুতে ভুলও হতে পারে।

৪. কেউ খাবার খাচ্ছে এমতাবস্থায়ও সালাম দেয়া যাবে না। এ সময় সালাম দিতে নিষেধ করা হয়েছে হাদিসে।

৫. কোরআন তেলাওয়াত করা অবস্থায় কোনো ব্যক্তিকে সালাম দেয়া উচিত নয়।


 
৬. জিকির ও মোরাকাবারত ব্যক্তিকে সালাম দেয়া উচিত নয়।

৭. ওয়াজ ও নসিহত শোনা অবস্থায় সালাম দেয়া উচিত নয়।

৮. দ্বীনি শিক্ষার মজলিসে মশগুল ব্যক্তিকে সালাম দেয়া উচিত নয়।

৯. আজানরত অবস্থায় মুয়াজ্জিনকে সালাম দেয়া যাবে না।

১০. কেউ কোনো জরুরি হিসাব-নিকাশে ব্যস্ত তখনও সালাম দেয়া যাবে না। সালামের উত্তর দেয়া যেহেতু ওয়াজিব এজন্য যাকে সালাম দেয়া হচ্ছে তার অবস্থাটি বিশেষ বিবেচনায় রাখাই হচ্ছে সালামের মূল আদব।