ব্রেকিং:
পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
  • বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৬ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

মশা-ছারপোকার রক্ত কাপড়ে লাগলে নামাজ হবে কি না

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২২  

কাপড়ে মশা-ছারপোকার রক্ত লেগে যাওয়ার কারণে কি কাপড় নাপাক হয়ে যাবে এবং এ কাপড় পরে নামাজ আদায় করা যাবে কি না? 

এমন প্রশ্নের উত্তরে ফেকাহবিদ আলেমগণ বলেন, মশা-ছারপোকার রক্ত নাপাক নয়। তা কাপড়ে লাগলে কোনো সমস্যা নেই। এতে কাপড় নাপাক হবে না। তাই কারো কাপড়ে মশা-ছারপোকার রক্ত লাগলে এমন কাপড়ে নামাজ আদায় করা জায়েজ হবে।

তবে নামাজের আগে কাপড়ে এ জাতীয় রক্ত বা ময়লা লেগে থাকার কথা জানতে পারলে যথাসম্ভব ধুয়ে নেয়া ভালো।

হজরত আবু জাফর এবং আতা রহ. মশা ও বুরগুসের (পাখাবিহীন এক প্রকার ক্ষুদ্র কীট) রক্তে কোনো সমস্যা মনে করতেন না।’ -(মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, ২০৩১)

যে প্রাণী কষ্ট দেয় এবং ক্ষতিকর— সেটা হত্যা করা জায়েয। কোনো প্রাণী যদি কষ্টদায়ক এবং ক্ষতিকর হয় তাহলে সেগুলোকে হত্যা করা যাবে। (বুখারি, হাদিস : ৩০১৬; আবু দাউদ, হাদিস : ২৬৭৫)

তবে এর জন্য বিকল্প রাস্তা গ্রহণ করা যেতে পারে। বিশেষ করে এমন পরিবেশ তৈরি করাই শ্রেয়, যা মশা জন্মের প্রতিবন্ধক হয়। এতে করে প্রাণী হত্যার বিধিনিষেধ সম্ভলিত হাদিসগুলোর সঙ্গে সঙ্গে পরিবেশ রক্ষার হাদিসগুলোর ওপরও আমল হয়ে যাবে।

আবদুর রহমান ইবনে আবদুল্লাহ (রহ.) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূল (সা.)-এর সফর সঙ্গী ছিলাম। তিনি তাঁর প্রয়োজনে অন্যত্র গেলেন। আমরা দুইটি বাচ্চাসহ একটি পাখি দেখতে পেয়ে বাচ্চা দুটোকে ধরে নিলাম। মা পাখিটা সঙ্গে সঙেগ্ আসলো এবং পাখা ঝাঁপটিয়ে বাচ্চার জন্য অস্থিরতা প্রকাশ করতে লাগলো। রাসুল (সা.) ফিরে এসে বললেন, কে এর বাচ্চা নিয়ে এসে একে অস্থিরতায় ফেলেছে? বাচ্চাগুলো এদের মায়ের কাছে ফিরিয়ে দাও। 

তিনি আমাদের পুড়িয়ে দেওয়া একটা পিঁপড়ার ঢিবি দেখতে পেয়ে বললেন, কে এগুলো পুড়িয়েছে? আমরা বললাম, আমরা। তিনি বললেন, আগুনের রব ব্যতীত আগুন দিয়ে কিছুকে শাস্তি দেওয়ার কারো অধিকার নেই।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস: ২৬৭৫)