ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

বনানীতে বিএনপির হঠাৎ মশাল মিছিল, দুর্ভোগে নগরবাসী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর নেতৃত্বে রাজধানীর বনানীতে শুক্রবার সন্ধ্যায় হঠাৎ মশাল মিছিল বের করে বিএনপি। এ কারণে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও যানজটের কারণে দুর্ভোগে পড়েন নগরবাসীরা। যদিও মিছিলটি বনানী থেকে কাকলির দিকে কিছু দূর যাওয়ার পর পুলিশ পেছন থেকে ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, মাগরিবের নামাজের পর বনানীর কাঁচাবাজার এলাকায় বিএনপির নেতা-কর্মীরা জড়ো হন। সেখানে প্রজ্বালিত মশাল হাতে মিছিল নিয়ে কয়েকশ’ নেতা-কর্মী বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ পর্যন্ত যান। মিছিল কাকলির দিকে যেতে থাকলে পেছন থেকে পুলিশ ধাওয়া দেয়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। রুহুল কবির রিজভী দ্রুত গাড়িতে ওঠে এলাকা ত্যাগ করেন। ধাওয়ার পর বনানীর রাস্তায় মশালগুলো পড়ে থাকতে দেখা যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির একাধিক নেতা ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, রিজভীর হুটহাট যেসব কর্মসূচি পালন করছেন, তা একদম ঠিক নয়। এটা কোনোভাবেই রাজনৈতিক কর্মসূচি হতে পারে না।

তারা বলেন, বিএনপি নিষিদ্ধ দল নয়। তাহলে কেন পালিয়ে-পালিয়ে কর্মসূচি পালন করতে হবে। এসব কর্মসূচিতে দলের যতটুকু লাভ হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হচ্ছে। এর মাধ্যমে দলের জুনিয়র নেতারা বিভিন্ন জায়গায় বিব্রত অবস্থায় পড়ছেন। এতে রাজনীতিতে বিরক্তি আসছে অনেকের। 

রিজভীকে উদ্দেশ্য করে তারা আরো বলেন, তিনি যে এলাকায় মিছিল করেন, সেখানকার সংশ্লিষ্ট ইউনিটের দায়িত্বশীল নেতারা তার কর্মসূচি সম্পর্কে কিছুই জানেন না। বিষয়টি কেমন হলো না! তাহলে কি বলবো তিনি ওই এলাকার নেতাদেরকে বিশ্বাস করেন না! আর তার সঙ্গে মিছিলে যে কয়েকজন লোক থাকে, তারাইবা কারা?

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নগর বিএনপির এক নেতা ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, রিজভী আহমেদ দলের যে পদে রয়েছেন, সে পদে থেকে রাজপথে বিক্ষোভ মিছিলের নামে তিনি যে কর্মসূচি পালন করছেন, তা হাস্যকর ছাড়া আর কিছুই নয়। কর্মসূচিই যদি পালন করতে হয় তাহলে সেসব এলাকার বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতাদের জানিয়ে করতে পারেন। তাহলে সংশ্লিষ্ট থানা বা ইউনিটের দায়িত্বশীল নেতাদের অস্বস্তিতে পড়তে হয় না। বিএনপি বা ওনার মত এতবড় একজন নেতার মিছিলে আরো অনেক বেশি নেতা-কর্মীর উপস্থিতি থাকা উচিত।