ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

৯৯ দিন পর কবর খুঁড়ে তোলা হলো ব্যবসায়ীর লাশ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২০  

নোয়াখালীতে আদালতের নির্দেশে ৯৯ দিন পর কবর থেকে মো. সোহেল নামে এক ব্যবসায়ীর লাশ তোলা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমামুল হাফিজ নাদিমের নেতৃত্বে কবর খুঁড়ে তার লাশ তোলে পুলিশ।

নিহত মো. সোহেল সদর উপজেলার পশ্চিম শুল্ল্যাকিয়া গ্রামের মো. আবুল কালামের ছেলে। তিনি নুরুপাটোয়ারীর হাটের মুদি ব্যবসায়ী ছিলেন।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমামুল হাফিজ জানান, নিহত পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত-১ এর নির্দেশে মঙ্গলবার সকালে সোহেলের লাশ তোলা হয়। তার ময়নাতদন্ত করা হবে।

সুধারাম থানার ওসি নবীর হোসেন বলেন, সোহেলকে পিটিয়ে ও বিষপানে হত্যার অভিযোগ এনে থানায় মামলা করেন নিহতের বাবা। পরে প্রধান আসামি মো. ফারুক হোসেনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

নিহতের বাবা আবুল কালাম বলেন, নুরুপাটোয়ারীর হাটে দীর্ঘদিন ধরে সুদের ব্যবসা করছিলেন নুর মোহাম্মদ। ২ আগস্ট রাত সাড়ে ১০টার দিকে সোহেলের দোকানে বসে ছিলাম আমি। ওই সময় নুর মোহাম্মদ এসে সোহেলের কাছ থেকে সুদ বাবদ ছয়-সাত লাখ টাকা পাবেন বলে জানান। পরদিন সকালে স্থানীয়দের উপস্থিতিতে নুর মোহাম্মদকে সুদের টাকা লেনদেনের বিষয়টি মীমাংসার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়।

একই দিন সকাল ৯টার দিকে নিজ বাড়ির সামনে থেকে সোহেলকে মোটরসাইকেলে তুলে নেন সুদ ব্যবসায়ী নুর মোহাম্মদের ছেলে মো. ফারুক ও রুবেলসহ অজ্ঞাত এক যুবক। পরে নিজ মুদি দোকানের পেছনেই পেটানোর পর সোহেলের মুখে বিষ ঢেলে দেন তারা। পরে স্থানীয়রা সোহেলকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করলে দুপুরে মারা যান।