ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

তাইওয়ান-চীন যুদ্ধ লাগলে যেভাবে বদলে যাবে পৃথিবীর অর্থনীতি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২২  

বিশ্বে তাইওয়ানের অর্থনীতির ব্যাপক গুরুত্ব আছে। সারা বিশ্বে দৈনন্দিন ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি, ফোন থেকে ল্যাপটপ, ঘড়ি থেকে কম্পিউটর গেমসের কনসোল - সব কিছুই চালায় যে কম্পিউটার চিপস তার সিংহভাগ তৈরি হয় তাইওয়ানে। 

তাইওয়ান অস্ত্র ক্রয় করে আমেরিকা থেকে। এদিকে আমেরিকার হোয়াইট হাউস থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যদি চীন-তাইওয়ান যুদ্ধ লাগে সেক্ষেত্রে তাইওয়ানকে সহায়তা দেবে আমেরিকা। আমেরিকার সামরিক সহায়তায় উইক্রেনের যুদ্ধ চলমান আছে। রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধের ফল স্বরুপ পুরো বিশ্বে পাল্টে গিয়েছে অর্থনীতির হিসাব। 

এবার তাইওয়ানে উৎপাদিত পণ্য বিশ্বে রফতানির ক্ষেত্রে যদি নিয়ন্ত্রণ আসে তাহলে প্রযুক্তি বাজার পাল্টে যাবে। একটি হিসাব অনুযায়ী - শুধু একটিমাত্র তাইওয়ানিজ কোম্পানি - তাইওয়ান সেমিকণ্ডাকটার ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি বা টিএসএমসি- বিশ্ব বাজারের অর্ধেকের বেশি কম্পিউটার চিপস উৎপাদন করে।

 

 

যুদ্ধ লাগলে এসব জিনিসের স্বাভাবিক সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে। এবং চলমান বাণিজ্যে নিয়ন্ত্রণ আসবে। 

কূটনৈতিক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে ‘এক চীন’ নীতিতে স্থির। যে নীতি মেনে তারা শুধু বেইজিংএর চীনা সরকারকেই স্বীকৃতি দেয়। তাইওয়ান আক্রান্ত হলে আমেরিকা তাইওয়ানকে প্রতিরক্ষা দেবে কিনা এ প্রশ্নে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের উত্তর হলো ‘হ্যাঁ’ হোয়াইট হাউস জোর দিয়ে বলেছে যে ওয়াশিংটন তার অবস্থান বদলায়নি।

উল্লেখ্য, চীনা প্রতিরক্ষামন্ত্রী ওয়েই ফেংহে বলেছেন, ‘যদি কেউ চীন থেকে তাইওয়ানকে বিভক্ত করার সাহস করে, তবে চীনা সেনাবাহিনী অবশ্যই যুদ্ধ শুরু করতে দ্বিধা করবে না, তাতে খরচ যাই হোক না কেন।’

চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনকে চীনা মন্ত্রী বলেছেন বেইজিং ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দেবে এবং মাতৃভূমির একীকরণকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করবে।’

ফেংহে জোর দিয়ে বলেছেন, ‘তাইওয়ান চীনের তাইওয়ান... তাইওয়ানকে ব্যবহার করে চীনকে কখনোই ধরে রাখা যাবে না।’ স্বশাসিত তাইওয়ানকে বেইজিং তার এলাকা হিসাবে দেখে এবং প্রয়োজনে বলপ্রয়োগ করে একদিন এটি দখল করে নেওয়া হবে বলে বহুবার ঘোষণা দিয়েছে।