ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

রোজীর বাহারি অফার: একা গেলে ১৮ লাখ, সপরিবারে ২৩ লাখ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২১  

উম্মে ফাতেমা রোজী (৩৫) একজন অস্ট্রেলিয়ান প্রবাসী। গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠি। মাঝে মধ্যে দেশে এসে কয়েকটি পরিবারের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলেন। আর এসব নেটওয়ার্কের মাধ্যমেই তিনি হাতিয়ে নেন লাখ লাখ টাকা।

রোববার মালিবাগের সিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা গেছে, রোজী প্রথমে অস্ট্রেলিয়া থেকে অনলাইনে দেশের পুরুষদের টার্গেট করে প্রেমের জালে ফাঁসান। এরপর দেশে এসে তাকে বা তার পরিবারের সদস্যদের অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেন। পরে তার চক্রের সহযোগিতায় জাল ভিসা ও টিকিট তৈরি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে কেটে পড়েন।

তার এ কাজে সহযোগিতার জন্য দেশে রয়েছে একটি চক্র। এই চক্রের মাধ্যমে উচ্চবিত্তদের টার্গেট করে আত্মীয়ের ভিসায় অস্ট্রেলিয়া নিয়ে যাবে বলে প্রলোভন দেখান। সপরিবারে গেলে (স্বামী-স্ত্রী) ২৩ লাখ আর একা গেলে ১৮ লাখ বলে অফার দেওয়া হতো।

এ চক্রের দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- আশফাকুজ্জামান খন্দকার (২৬) ও মো. সাইমুন ইসলাম (২৬)। তবে চক্রের মূল হোতা রোজী অস্ট্রেলিয়া থাকায় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি।

রোজী অস্ট্রেলিয়া ইমিগ্রেশন কনস্যূলার জেনারেল হিসেবে মিথ্যা পরিচয় দেন। এ ছাড়াও তিনি অস্ট্রেলিয়া প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের কাছ থেকে পুরস্কৃত হন ও পুরস্কারের ছবি ভুক্তভোগীদের দেখান। এতে ভুক্তভোগীরা বিশ্বাস করতে থাকেন। পরে ধাপে ধাপে কাগজপত্র ও ভিসার কথা বলে টাকা নিতে থাকেন।

দীর্ঘদিন ধরে অস্ট্রেলিয়ান Relative Sponsor migration subclass (855) permanent residence জাল ভিসা প্রস্তুত করে বাংলাদেশি নিরীহ লোকদেরকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠানোর কথা বলে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন প্রবাসী উম্মে ফাতেমা রোজী।