ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

রিফাত হত্যায় স্ত্রী মিন্নিসহ ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২০  

বরগুনায় প্রকাশ্যে দিবালোকে কুপিয়ে রিফাত শরীফকে হত্যার চাঞ্চল্যকর মামলায় তার স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিসহ ছয়জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া চার আসামি খালাস পেয়েছেন।

বুধবার দুপুরে বরগুনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন। বহুল আলোচিত এই মামলাটিতে প্রাপ্তবয়স্ক দশজনের রায় ঘোষণা হলো আজ। বাকি ১৪ জন আসামি অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় শিশু আদালতে তাদের বিচার চলছে।

অভিযুক্ত দশজনের মধ্যে নয়জন আজ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। একজন আসামি এখনো পলাতক রয়েছেন।

মৃত্যুদণ্ড পাওয়া বাকি আসামিরা হলেন রাকিবুল হাসান রিফাত ফরাজি, আল কাইউম ওরফে রাব্বি আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজওয়ান আলী খান হৃদয় ও মো. হাসান।

রিফাতের স্ত্রী মিন্নি প্রথমে মামলাটির প্রধান সাক্ষী ছিলেন। প্রকাশ্যে রিফাতকে কুপিয়ে হত্যার সময় তিনি সঙ্গে ছিলেন। পরবর্তী সময়ে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে তার সম্পৃক্ততা পাওয়া যাওয়ায় তাকে আসামি করা হয়। চার্জশিটে তিনি মামলাটির সাত নম্বর আসামি।

বরগুনা সরকারি কলেজের মূল ফটকের সামনের রাস্তায় ২০১৯ সালের ২৬ জুন সকাল ১০টার দিকে স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির সামনে কুপিয়ে জখম করা হয় রিফাত শরীফকে। বিকাল ৪টায় বরিশালের শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।

এ হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। হত্যাকাণ্ডের পরের দিন রিফাত শরীফের বাবা আবদুল হালিম শরীফ বরগুনা থানায় ১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। এ ছাড়া সন্দেহভাজন অজ্ঞাতনামা আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়। এ মামলার প্রধান আসামি নয়ন বন্ড ২ জুলাই পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হন।

রিফাত হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও রিফাতের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নিকে গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়ার পর থেকে মামলা ভিন্ন দিকে মোড় নেয়।

রিফাত শরীফ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার স্ত্রী মিন্নিকে ২০ দিন পর আটক করে পুলিশ। দুই দিনের পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে আদালতের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন মিন্নি।