ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

ভেজাল ওষুধের সঙ্গে জড়িতদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: হাইকোর্ট

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০১৯  

ভেজাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি বা এর সঙ্গে যারা জড়িত তাদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের ‘মেয়াদোত্তীর্ণ, নকল ও ভেজাল ওষুধ বিক্রয়ে গৃহীত কার্যক্রম’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের পর এ মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। আদালত এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ১২ ডিসেম্বর দিন নির্ধারণ করেন।

আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এবিএম আলতাফ হোসেন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামরুজ্জামান কচি। বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক।

প্রতিবেদন দাখিলের পর মামলার শুনানিকালে আদালত বলেন, একই ফার্মেসিতে একাধিকবার মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ পাওয়া গেলে নিয়মিত মামলা করতে হবে। ভেজাল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ফার্মেসির বিরুদ্ধে শুধুমাত্র ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা পর্যাপ্ত নয়। ভেজাল ওষুধের সঙ্গে জড়িতদের যাবজ্জীবন বা মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত। এসময় বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে চিকিৎসকদের কমিশন খাওয়ারও সমালোচনা করেন হাইকোর্ট।

প্রসঙ্গত, দেশের কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে গত ১১ জুন ‘ঢাকায় ৯৩ শতাংশ ফার্মেসিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে আইনজীবী মাহফুজুর রহমান মিলন গত ১৭ জুন হাইকোর্টে রিট করেন। সেই রিটের শুনানি নিয়ে গত ১৮ জুন মেয়াদোত্তীর্ণ সব ওষুধের বিক্রি বন্ধ ও তা একমাসের মধ্যে ধ্বংস করে ফেলার পর হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয়া হয়।

ওই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর রেজিস্টার্ড লাইসেন্সপ্রাপ্ত ওষুধ কোম্পানিগুলোকে চিঠি দিয়ে বাজার থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ প্রত্যাহার করে ধ্বংসের আদেশ দেয়। সেই আদেশ প্রতিপালন করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।