ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • রোববার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

  • || ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বিশ্ব সামাজিক ন্যায়বিচার দিবস

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

আজ ২০ ফেব্রুয়ারি ‘বিশ্ব সামাজিক ন্যায়বিচার দিবস’। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ‘সামাজিক ন্যায়বিচার অর্জনের জন্য বৈষম্যমূলক গ্যাপ বন্ধ করা’।
২০০৭ সালের ২৬ নভেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ঘোষণা করা হয় যে, ২০ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব সামাজিক ন্যায়বিচার দিবস হিসেবে পালিত হবে। এরপর ২০০৯ সালে দিবসটি প্রথমবার পালিত হয়। 

এ দিবস পালনের ধারণা আসে ১৯৯৫ সালে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে সামাজিক উন্নয়নের ওপর অনুষ্ঠিত শীর্ষ সম্মেলনে গৃহীত কোপেনহেগেন ঘোষণাপত্র এবং কর্মপরিকল্পনাটি যখন ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো সামাজিক উন্নয়ন কমিশনের বৈঠকে পর্যালোচনা করে।

জাতিসংঘ মনে করে যে, অন্তঃরাষ্ট্র ও আন্তঃরাষ্ট্র শান্তি এবং সমৃদ্ধিময় অগ্রগতির জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করাকে অন্তর্নিহিত মূলনীতি হিসেবে বিবেচনা করা একান্ত প্রয়োজন। আর এ জন্য ক্ষমতার বিচারে লিঙ্গ, বয়স, বর্ণ, জাতিকতা, ধর্ম বা সংস্কৃতিগত কারণে জনসমষ্টির প্রান্তিক অংশটির স্বার্থ সংরক্ষণ করতে বিষয়টি বিশ্বায়নের এই যুগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য বিশ্বায়নের ইতিবাচক দিকগুলোর সঙ্গে সঙ্গে বিপজ্জনক দিকগুলোর ওপরে দৃষ্টি ফেলার বিষয়টিকেও আবশ্যক মনে করে জাতিসংঘ।