ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

  • || ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫

শিগগির মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলবে: প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯  

বাংলাদেশের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার শিগগির খুলে যাবে বলে আশা করছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ।
বুধবার সংসদে ৩০০ বিধিতে দেয়া এক বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, শ্রমবাজার খোলার পর বাংলাদেশের কর্মীরা যৌক্তিক ব্যয়ে, স্বচ্ছ, নিরাপদ ও নৈতিক প্রক্রিয়ায় কর্মসংস্থানের জন্য মালয়েশিয়ায় যেতে পারবেন।

রেমিটেন্স প্রবাহকে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই প্রবাহ অব্যাহত রাখতে বিদ্যমান শ্রমবাজারকে টিকিয়ে রাখতে হবে। একইসঙ্গে জরুরি নতুন শ্রমবাজার খোঁজা এবং বিদেশে অবস্থানরত কর্মীদের সর্বাত্মক কল্যাণ নিশ্চিত করা। আমরা বিদেশগামী কর্মীদের সুষ্ঠু, নিরাপদ ও নিয়মিত অভিবাসন নিশ্চিত করতে চাই।

তিনি বলেন, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শ্রমবাজার নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য আসছে। ২০১৬ সালে জি-টু-জি প্লাস ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু হয়। ২০১৬ থেকে ২০১৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত ২ লাখ ৯০ হাজার কর্মী পাঠানো হয়। মালয়েশিয়ার কর্তৃক নিযুক্ত বাংলাদেশি ১০টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব কর্মী পাঠানো হয়। মালয়েশিয়া ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ প্রক্রিয়ায় কর্মী নেয়া বন্ধ ঘোষণা করে।

প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেন, ৬ নভেম্বর আমি মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করি। একই বিষয়ে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ও সরকারি জোটের প্রধান আনোয়ার ইব্রাহীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। এসব বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় উভয় দেশ অনৈতিক সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়েছে। এ বিষয়ে কারো কাছে কোনো ধরনের অপতৎপরতার তথ্য থাকলে তা আমাকে জানাতে পারেন। কেউ যেনও ধারণা নির্ভর তথ্য বা মন্তব্য দিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি না ছড়ায়। এতে বিদেশের কাছে ভুল বার্তা যায়, যার মাধ্যমে দেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। লাভবান হয় স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকেরা।

মন্ত্রী বলেন, অনেকে বৈধভাবে বিদেশে গিয়েও প্রক্রিয়াগত কারণে অনিয়মিত হয়ে পড়ছে। মালয়েশিয়া সরকারের রি–হিয়ারিং পদ্ধতিতে তাদের অনেককে নিয়মিত করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে রি–হিয়ারিংয়ের আবেদন এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করার পরও মালয়েশিয়ার এক ধরনের ভেন্ডরের অসহযোগিতায় অনেকে রি–হিয়ারিংয়ের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক সভায় আলোচনা হয়েছে। 

তিনি জানান, মালয়েশিয়া সরকার এরইমধ্যে অনিয়মিত শ্রমিকদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য ব্যাক ফর গুড নামে একটি ব্যবস্থা চালু করেছে। যা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে।