ব্রেকিং:
পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের
  • বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৬ ১৪৩১

  • || ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫

ভারী বৃষ্টিতে ডুবছে ভারত, ১৬০০ জনের মৃত্যু

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩ অক্টোবর ২০১৯  

ভারতে চলতি মৌসুমে রেকর্ড বৃষ্টিপাতের ফলে মৃতের সংখ্যা ১৬০০ ছাড়িয়েছে। গত জুন থেকে শুরু হওয়া এই ভারী বৃষ্টিপাতে মৃতের সংখ্যা এখনও বেড়েই চলছে। 

মঙ্গলবার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ খবর প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে গত ২৫ বছরের মধ্যে দেশটিতে সবচেয়ে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় এই প্রাণহানী ঘটেছে বলে জানিয়েছে তারা। এদিকে গত চার-পাঁচদিনের টানা বৃষ্টিতে মৃত্যু হয়েছে অন্তত আরো ১৫৪ জনের।

ভারতে সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী হয় বৃষ্টিপাতের মৌসুম। গত ৫০ বছরে এই সময়ে গড় বৃষ্টিপাতের চেয়ে এবার অন্তত ১০ সেন্টিমিটার বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এ বছর অক্টোবরেও বৃষ্টিপাত হবে ধারণা করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছর ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৬৭৩ জনে। এর মধ্যে উত্তর প্রদেশ ও মহারাষ্ট্রে মারা গেছে ৩৭১ জন। কর্মকর্তারা বলছেন, বৃষ্টিপাতের কারণে দেয়াল ও ভবন ধসে অনেকে নিহত হয়েছে।

ভারী বৃষ্টিপাতের কবলে পড়ে উত্তর প্রদেশ ও বিহার রাজ্য তীব্র বন্যার কবলে পড়েছে। শুক্রবার থেকে এখন পর্যন্ত দুটি রাজ্যে ১৪৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার কর্মকর্তারা।

বিহারের রাজধানী পাটনা শহরে প্রায় ২০ লাখ মানুষের বাস। সেখানকার বাসিন্দারা বলছেন, খাবার ও দুধের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহ করতেও তাদের কোমর সমান পানি পার হতে হচ্ছে। পাটনার আশিয়ানা এলাকার বাসিন্দা রঞ্জিব কুমার (৬৫) জানিয়েছেন, পুরো এলাকা পানিতে তলিয়ে আছে। এখানকার পরিস্থিতি ভয়াবহ।

 

সোমবার বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সুশীল মোদিকে তার পাটনার বাড়ি থেকে উদ্ধার করেন ত্রাণকর্মীরা। ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে টি-শার্ট ও শর্টস পরে বের হয়ে আসছেন তিনি।

পাটনার বোরিং রোডের বাসিন্দা সাকেত কুমার সিং জানান, তিনি চারদিন ধরে বাড়ির মধ্যে দুই ফুট পানিতে আটকা পড়েছেন। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ নেই, হাতে টাকা থাকলেও আমি অসহায়।

পার্শ্ববর্তী রাজ্য উত্তর প্রদেশে ভারী বৃষ্টিপাতের কবলে পড়ে প্রায় আটশো বাড়ি ও কৃষি খামার তলিয়ে গেছে।