ব্রেকিং:
জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঢাকায় মনোনীত নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত কে এই ডেভিড মিল ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নোয়াখালীতে হেরে গেলেন ওবায়দুল কাদের পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার
  • রোববার ১২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৯ ১৪৩১

  • || ০৩ জ্বিলকদ ১৪৪৫

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ভাইকে ছিনিয়ে নিলেন চেয়ারম্যান!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২  

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. শেখ জাকিরের বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানায় এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত শেখ জাকির বাঙ্গরা পূর্ব ইউপির চেয়ারম্যান। আসামি আকরাম হোসেন (৩২) ওই চেয়ারম্যানের ছোট ভাই ও বাঙ্গরা গ্রামের শেখ রমিজ উদ্দিনের ছেলে।

এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৪ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টার দিকে বাঙ্গরা বাজারের অগ্রণী ব্যাংকের সামনে চেয়ারম্যানের ছোট ভাই আকরাম হোসেন দৌলতপুর গ্রামের ইকবাল হোসেনের ছেলে ফুয়াদ আল সাইদের কাছ থেকে মোবাইল ও টাকা ছিনিয়ে নেন। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয় ওই রাতেই। ঘটনার তদন্ত শেষে থানায় নিয়মিত মামলা হয় গত বৃহস্পতিবার বিকেলে। গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে আকরাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করতে বের হয়ে বাঙ্গরা বাজারেই তাঁকে পেয়ে যায় পুলিশ। তাঁকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার সময় পথে লোকজন নিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে পুলিশের কাছে ওয়ারেন্টের কপি দেখতে চান চেয়ারম্যান শেখ জাকির। এ সময় পুলিশের সঙ্গে বাদানুবাদ হয়। এক পর্যায়ে হাতাহাতি করে লোকজনের সহায়তায় ভাইকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেন জাকির।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে চেয়ারম্যান শেখ জাকির মুঠোফোনে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমার ছোট ভাই আকরামকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে নেওয়ার সময় ওয়ারেন্টের কপি দেখতে চাই। এ সময় এক কনস্টেবল আমার বুকে লাথি মারলে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি। এরপর উপস্থিত লোকজনের মধ্যে হৈচৈ পড়ে যায়। এর পরের ঘটনা আমি আর বলতে পারছি না। ’

বাঙ্গরা বাজার থানার ওসি মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, ‘চেয়ারম্যান শেখ জাকিরের ছোট ভাই আকরামের বিরুদ্ধে মামলা ছিল। এসআই রনি চৌধুরী তাঁকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসার সময় চেয়ারম্যান ও তাঁর লোকজন আকরামকে ছিনিয়ে নেন। আমরা ফোর্স সংখ্যা বাড়িয়ে তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টায় আছি।