ব্রেকিং:
জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঢাকায় মনোনীত নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত কে এই ডেভিড মিল ঋণ শোধের সক্ষমতা অর্জন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নোয়াখালীতে হেরে গেলেন ওবায়দুল কাদের পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার
  • রোববার ১২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৮ ১৪৩১

  • || ০৩ জ্বিলকদ ১৪৪৫

কৃষক পেলেন ২৮৩১ কোটি টাকা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৯ আগস্ট ২০২২  

সরকারের তিন হাজার কোটি টাকার বিশেষ প্যাকেজ থেকে কৃষকদের দুই হাজার ৮৩০ কোটি ৬১ লাখ টাকা ঋণ দিয়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। করোনার ক্ষতি মোকাবেলায় কৃষি খাতের জন্য প্রণোদনামূলক এই পুনরর্থায়ন তহবিল গঠন করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এই তহবিলের আওতায় ব্যাংক থেকে মাত্র ৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারছেন কৃষক। এই প্যাকেজ থেকে ১ শতাংশ সুদে তহবিলের অর্থ পাচ্ছে ব্যাংকগুলো।

ছয় মাসের গ্রেস পিরিয়ডসহ এই ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হবে ১৮ মাসের মধ্যে।  

তহবিলের মেয়াদকাল প্রথমে ছিল ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত। পরে ঋণ বিতরণে এ মেয়াদ আরো তিন মাস বাড়িয়ে চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত বিশেষ এই প্যাকেজ থেকে এক লাখ ৮৮ হাজার ৯৬৬ জন কৃষককে ঋণ দিয়েছে। অঙ্কে যার পরিমাণ দুই হাজার ৮৩০ কোটি ৬১ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। তবে তিন হাজার কোটি টাকার এই তহবিলে এখনো ১৭০ কোটি টাকা অর্থ রয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কৃষক এই প্যাকেজ থেকে ঋণ পাবেন।

প্যাকেজের আওতায় সবচেয়ে বেশি ঋণ বিতরণ করেছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক। বিশেষায়িত ব্যাংকটি এক লাখ ১৪৩ জন গ্রাহককে ঋণ দিয়েছে এক হাজার ২৫০ কোটি টাকা। এর পরেই আছে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ; তারা ১২ হাজার ৯০১ জন গ্রাহককে দিয়েছে ৪০৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক দিয়েছে ৩১৪ কোটি টাকা, সোনালী ব্যাংক ১৭৪ কোটি টাকা এবং অগ্রণী ব্যাংক ঋণ দিয়েছে ৮৯ কোটি টাকা।

এই স্কিমের আওতায় অংশগ্রহণকারী ব্যাংক নিজস্ব নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কৃষক ও গ্রাহক পর্যায়ে ঋণ বিতরণ নিশ্চিত করবে। কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালার আওতাভুক্ত খাতে বিতরণ করা ঋণের বর্তমান গ্রহীতাদের মধ্য থেকে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও গ্রাহককে অংশগ্রহণকারী ব্যাংক নিজ ব্যাংক থেকে প্রদত্ত বিদ্যমান ঋণ সুবিধার অতিরিক্ত ২০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ এই স্কিমের আওতায় বিতরণ করতে পারবে।