ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে হেরে গেলেন ওবায়দুল কাদের পতেঙ্গায় আগুন ধরে প্রশিক্ষণ বিমান কর্ণফুলীতে, ২ পাইলট আহত লক্ষ্মীপুরে বৃষ্টিতে ভোটার শূন্য কেন্দ্র সুবর্ণচরে এক বুথে ঘণ্টায় পড়ল ১ ভোট ছেলের বিরুদ্ধে ভোট করলে ইউনিয়নে উন্নয়ন বন্ধ করার হুমকি এমপিপত্নীর নোয়াখালীতে ভোটের আগের রাতে টাকা বিতরণের অভিযোগ আওয়ামী লীগে স্বজনদের নির্বাচনের ওপর নিষেধাজ্ঞা বান্দরবানে যৌথবাহিনীর অভিযানে কেএনএফের সন্ত্রাসী নিহত উপজেলা নির্বাচনে যে বিষয়গুলোর ওপর নজর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ
  • শনিবার ১১ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৮ ১৪৩১

  • || ০২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

নোয়াখালীতে স্কুলছাত্রকে নির্যাতন নম্বর টেম্পারিংয়ের অভিযোগ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২২  

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের মাকসুদাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা হাসিনা আক্তারের বিরুদ্ধে চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রকে তার কাছে প্রাইভেট না পড়ায় নিয়মিত ক্লাসে শারীরিক ও মানসিক টর্চার করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

এ ঘটনায় মঙ্গলবার বিকালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বাবা কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। লিখিত অভিযোগে বলা হয়, গত কিছু দিন ধরে মাকসুদাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা হাসিনা আক্তার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র জাজিউল হককে তার কাছে প্রাইভেট পড়তে চাপ প্রয়োগ করে আসছে। তার কাছে প্রাইভেট না পড়ার কারণে ওই শিক্ষার্থীকে নিয়মিত ক্লাসে শারীরিক ও মানসিক টর্চার করে এবং পরীক্ষার খাতায় সে সম্পূর্ণ প্রশ্নের সঠিক উত্তর প্রদান করলেও তাকে যথাযথ নম্বর প্রদান করা হয়নি। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। অভিযুক্ত সহকারী শিক্ষিকা হাসিনা আক্তারের সঙ্গে একাধিকবার চেষ্টা করেও কথা বলা যায়নি। 

পরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মুঠোফোনে কল দিয়ে হাসিনা আক্তারের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন, আমি ব্যাংকে আছি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, এটি তদন্তাধীন বিষয়। এ বিষয়ে কোনো কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এবিএম নুরুজ্জামান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। নম্বর টেম্পারিংয়ের অভিযোগ থাকায় ওই স্কুলের অন্য শিক্ষক দিয়ে খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয়। যিনি অভিযুক্ত শিক্ষক তিনি নম্বর দিয়েছেন ১০।


পরে  শিক্ষক ফরিদা ইয়াসমিন নামে আরেক শিক্ষককে দিয়ে খাতা মূল্যায়ন করলে দেখা যায় সে পেয়েছে ১১। নম্বরের তেমন পার্থক্য নেই। যেহেতু লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তাই ছাত্রকে তার কাছে প্রাইভেট না পড়ায় নিয়মিত ক্লাসে শারীরিক ও মানসিক টর্চারের বিষয়ে তদন্ত করা হবে।