ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনি কতটা নিরাপদ?

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৪ সেপ্টেম্বর ২০২০  

কোনো সামাজিক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বা সিস্টেমই শতভাগ নিরাপদ নয়। তাছাড়া হ্যাকাররা প্রযুক্তিগত জ্ঞানে বড় বড় ইঞ্জিনিয়ারদের থেকে কয়েকগুণ এগিয়ে রয়েছেন। তারা এসব সিস্টেমে ঢুকে ফাঁক খুঁজে বার করেন তারা এবং নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে ঢুকে উলট-পালট করে দেন।

মহামারিতে বহু মানুষ অতিরিক্ত ইন্টারনেট নির্ভর। তবে ইন্টারপোলের একটি রিপোর্ট বলছে, সাধারণ মানুষের বদলে বড় বড় সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং তাদের শীর্ষকর্তাদের হামলার শিকার হওয়ার আশঙ্কা বেশি।

এসব হ্যাকারদের আসল পরিচয় জানা কঠিন। তবে তাদের ‘হ্যাকটিভিস্ট’ বলা হয়। কারণ এদের অনেকেই নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করেন। কোনো নির্দিষ্ট মতাদর্শের অনুগামীও রয়েছেন। তাদের উদ্দেশ্য কখনো নিজেদের মতাদর্শকে লোকের সামনে তুলে ধরা। আবার কখনো বিপক্ষকে অপদস্থ করা। তবে নেটবন্দি করে মুক্তিপণ আদায় এবং বিখ্যাত মানুষের প্রোফাইল হ্যাক করে জনতাকে বিভ্রান্ত করে টাকা লুটে নেয়ার লক্ষ্যও থাকে।

আর হ্যাকারেরা এই অর্থ লুটে নেয়ার জন্য বিটকয়েনের মতো ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে। এগুলো এক-একটি ইউনিট হিসেবে নির্দিষ্ট দরে কিনতে হয়। ডার্ক ওয়েবে লেনদেনের ক্ষেত্রেও বিটকয়েন ব্যবহার করা হয়। কড়া সুরক্ষাবিধির ফলে এসব লেনদেনের তথ্য খুঁজে পাওয়া কঠিন।

তবে অনেক দেশে মুদ্রা হিসেবে স্বীকৃতি না পেলেও জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বিটকয়েন। ফলে অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিটকয়েনের জন্য নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। তবে বাংলাদেশের মুদ্রা উৎপাদন ও বণ্টনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ থাকলেও বিটকয়েনে নেই।  

তবে তাই বলে ঘাবড়ে যাবার কিছুই নেই। এসব ক্ষেত্রে সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিছু বিষয় অবলম্বন করা উচিত। প্রথমত, মোবাইলে বা কম্পিউটারে অজানা কিংবা সন্দেহজনক লিংক বা ফাইল ডাউনলোড করা করবেন না। দ্বিতীয়ত, অ্যাপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে তা মোবাইলের কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণের অনুমতি চাইছে তা দেখতে হবে। বিনা প্রয়োজনে অ্যাপকে মোবাইল নিয়ন্ত্রণের অনুমতি দেবেন না। তৃতীয়ত, অ্যাপ ডাউনলোডের আগে ভাল ভাবে যাচাই করা প্রয়োজন। চতুর্থত, কেউ ব্যাংক বা ওয়ালেট সংস্থার প্রতিনিধি পরিচয় দিয়ে লিংক ডাউনলোড করতে বললেও তা করবেন না। সে ক্ষেত্রে হ্যাকার মোবাইলের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে এবং পাসওয়ার্ডের মতো গোপনীয় তথ্য চুরি করতে পারে। পঞ্চমত, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করবেন না।