ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সোনার বাংলা বাস্তবায়নের পথে বাংলাদেশ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নের পথে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে।
শনিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তরা এ সব কথা বলেন।

মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভার সভাপতিত্বে করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এছাড়াও সভায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আব্দুর রহামান, গবেষক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক হায়দার আলী খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মেরিনা জামান কবিতা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহম্মেদ মান্নাফী, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। 

অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন।

আমির হোসেন আমু বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে, আজ সারা দুয়িনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে স্বীকৃত দিয়েছে। তিনি এখন শুধু বাংলাদেশের নেতা নন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু’র স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নের পথে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে। তার সুযোগ্য ও সঠিক নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

তোফায়েল আহমেদ বলেন, স্বৈরাচারি শাসক গোষ্ঠী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি মুছে ফেলতে চেয়েছিল। আজ একটি শিশু পর্যন্ত জানে বঙ্গবন্ধু কে ছিলেন? বঙ্গবন্ধু দুটি স্বপ্ন নিয়ে রাজনীতি করেছিলেন, একটি হলো স্বাধীনতা আর একটি অর্থনৈতিক মুক্তি। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন আর তার কন্যা শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক মুক্তি দানের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন। সেদিন আর বেশি দূরে নয় বঙ্গবন্ধু বলতেন আমার বাংলা হচ্ছে শস্য, শ্যামলা, সুজলা, সুফলা সোনার বাংলা। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সেই লক্ষ্য অর্জনের পথে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি রাজনীতি এখন দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত খালদা জিয়ার স্বাস্থ্যের মধ্যে আটকে আছে। জনগণের বিষয় নিয়ে তাদের কোনো বক্তৃতা বিবৃতি নেই। কোমরের ব্যথায় খালেদা জিয়া দাঁড়াতে পারছেন না, খালেদা জিয়া অসুস্থ এই হচ্ছে তাদের রাজনীতি। এটার মধ্যেই তারা আটকে আছে।

তিনি বলেন, এই ব্যথা নিয়ে খালেদা জিয়া ২ বার প্রধানমন্ত্রী, ২ বার বিরোধী দলীয় নেত্রী এবং ২০১৩ ও ২০১৪ সালে মানুষ পুড়িয়ে হত্যার যে আন্দোলন সেটারও নেতৃত্ব দিয়েছেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তার লক্ষ্য শুধু বস্তুগত উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত রাষ্ট্র গঠন নয়, মেধা ও মনন দিয়ে উন্নত জাতি গঠন করা। ২০৪১ সালের মধ্যে বিশ্ব বাংলাদেশকে অনুকরণ করবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি আরো সময় পান তাহলে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের গল্প মানুষ শুনবে না, তখন বিশ্ববাসী বাংলাদেশের গল্প শুনবে।