ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

শিগগির মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলবে: প্রবাসীকল্যাণমন্ত্রী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৯  

বাংলাদেশের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার শিগগির খুলে যাবে বলে আশা করছেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী ইমরান আহমদ।
বুধবার সংসদে ৩০০ বিধিতে দেয়া এক বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, শ্রমবাজার খোলার পর বাংলাদেশের কর্মীরা যৌক্তিক ব্যয়ে, স্বচ্ছ, নিরাপদ ও নৈতিক প্রক্রিয়ায় কর্মসংস্থানের জন্য মালয়েশিয়ায় যেতে পারবেন।

রেমিটেন্স প্রবাহকে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এই প্রবাহ অব্যাহত রাখতে বিদ্যমান শ্রমবাজারকে টিকিয়ে রাখতে হবে। একইসঙ্গে জরুরি নতুন শ্রমবাজার খোঁজা এবং বিদেশে অবস্থানরত কর্মীদের সর্বাত্মক কল্যাণ নিশ্চিত করা। আমরা বিদেশগামী কর্মীদের সুষ্ঠু, নিরাপদ ও নিয়মিত অভিবাসন নিশ্চিত করতে চাই।

তিনি বলেন, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শ্রমবাজার নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য আসছে। ২০১৬ সালে জি-টু-জি প্লাস ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু হয়। ২০১৬ থেকে ২০১৮ সালের আগস্ট পর্যন্ত ২ লাখ ৯০ হাজার কর্মী পাঠানো হয়। মালয়েশিয়ার কর্তৃক নিযুক্ত বাংলাদেশি ১০টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এসব কর্মী পাঠানো হয়। মালয়েশিয়া ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এ প্রক্রিয়ায় কর্মী নেয়া বন্ধ ঘোষণা করে।

প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেন, ৬ নভেম্বর আমি মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগের সঙ্গে বৈঠক করি। একই বিষয়ে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ও সরকারি জোটের প্রধান আনোয়ার ইব্রাহীমের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করি। এসব বৈঠকে ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় উভয় দেশ অনৈতিক সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়েছে। এ বিষয়ে কারো কাছে কোনো ধরনের অপতৎপরতার তথ্য থাকলে তা আমাকে জানাতে পারেন। কেউ যেনও ধারণা নির্ভর তথ্য বা মন্তব্য দিয়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি না ছড়ায়। এতে বিদেশের কাছে ভুল বার্তা যায়, যার মাধ্যমে দেশের শ্রমবাজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। লাভবান হয় স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিদেশে যেতে ইচ্ছুক শ্রমিকেরা।

মন্ত্রী বলেন, অনেকে বৈধভাবে বিদেশে গিয়েও প্রক্রিয়াগত কারণে অনিয়মিত হয়ে পড়ছে। মালয়েশিয়া সরকারের রি–হিয়ারিং পদ্ধতিতে তাদের অনেককে নিয়মিত করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে রি–হিয়ারিংয়ের আবেদন এবং নির্ধারিত ফি পরিশোধ করার পরও মালয়েশিয়ার এক ধরনের ভেন্ডরের অসহযোগিতায় অনেকে রি–হিয়ারিংয়ের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক সভায় আলোচনা হয়েছে। 

তিনি জানান, মালয়েশিয়া সরকার এরইমধ্যে অনিয়মিত শ্রমিকদের নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার জন্য ব্যাক ফর গুড নামে একটি ব্যবস্থা চালু করেছে। যা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চালু থাকবে।