ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

‘রোহিঙ্গাদের যারা নিরুৎসাহিত করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০১৯  

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু না হওয়ায় বিষয়টিকে দুঃখজনক মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। তিনি বলেন, মিয়ানমারে না ফিরতে রোহিঙ্গাদের উৎসাহ দিয়ে যারা লিফলেট বিতরণ, ইংরেজিতে সাইনবোর্ড সরবরাহ ও প্রচারণা চালিয়েছেন তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় এ কথা বলেন তিনি।

আজ স্বল্প পরিসরে হলেও প্রত্যাবাসন শুরুর আশা করা হয়েছিল জানিয়ে ড. মোমেন বলেন, আমরা এখনো উচ্চ আশা নিয়ে অপেক্ষা করছি। মিয়ানমার এ সমস্যা সৃষ্টি করেছে এবং এর সমাধানও তাদের ওপরে। আমরা জোর করে কিছু করতে চাই না।

রাখাইনের উন্নতি দেখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপসহ সেখানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিরাজ করছে কি না তা পরিদর্শনে বিভিন্ন দেশের মানুষদের নিয়ে একটি কমিশন গঠনের কথা ভাবছেন বলেও জানান তিনি।

মিয়ানমারের প্রমাণ করা উচিত যে সেখানে উন্নয়ন হয়েছে এবং শান্তি বিরাজ করছে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার মাঠপর্যায়ে পরিস্থিতি দেখতে সাংবাদিকদেরও নিয়ে যেতে পারে। মিয়ানমার যদি সৎ হয়ে থাকে তাহলে তাদের এগিয়ে আসা এবং রাখাইনে পরিস্থিতি দেখার জন্য প্রবেশাধিকার দেয়া উচিত।

রোহিঙ্গাদের দাবির বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তাদের (রোহিঙ্গা) উচিৎ নিজ দেশে ফিরে গিয়ে দাবি আদায় করা।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে তহবিলের সরবরাহ কমে আসার ইঙ্গিত দিয়ে মন্ত্রী বলেন, এর ফলে এখন আরামে থাকা রোহিঙ্গাদের জন্য হয়তো সামনে সমস্যা হবে। নিজেদের ভালো ভবিষ্যতের জন্য তাদের ফিরে যাওয়া উচিত।

রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় ও নিরাপদে নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে সরকারের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী।