ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন-রাশিয়া আমাদের পক্ষে: মোমেন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

মিয়ানমারের রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন ও রাশিয়া বাংলাদেশের পক্ষে কথা বলছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবুদল মোমেন। তিনি বলেন, গত কয়েকবছর ধারাবাহিক আলোচনার ফলে মিয়ানমার যাদের উপর নির্ভর করে সেই চীন বা রাশিয়া এখন অনেকটাই আমাদের পক্ষে কথা বলছে।বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বিষয়ক এক সেমিনারে তিনি একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবুদল মোমেন বলেন, মিয়ানমার অত্যন্ত কনজারভেটিভ। তারা কারো কথা শোনে না। আশার কথা হলো, মিয়ানমার তাদের লোকগুলোকে ফেরত নিতে রাজি হয়েছে। ১৯৭৮ কিংবা ১৯৯২ সালেও তারা আলোচনার মাধ্যমে তাদের লোকদের ফেরত নিয়েছিল। তবে এবার সংখ্যাটা অনেক বেশি। ১৯৯২ সালে ২ লাখ ৫৩ হাজার ছিল। তারমধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার চলে যায়। এবার ১৩ লাখ। আমরা তাদের সঙ্গে আলোচনা করছি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফরে দেশটির প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী একবাক্যে স্বীকার করেছেন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন অত্যাবশ্যক। তারাও আমাদের সঙ্গে একমত, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন বিলম্বিত হলে এই অঞ্চলে অনিশ্চয়তা দেখা দেবে।

ড. মোমেন বলেন, শুধু বাংলাদেশ মিয়ানমার নয়, এ অঞ্চলে যারা বিনিয়োগ করেছে বা যাদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে, রোহিঙ্গারা না গেলে তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চীন এ সংকট নিরসনে সর্বাত্মক সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারকে আমরা শর্ত দিয়েছিলাম রোহিঙ্গারা ফেরত যাওয়ার পর যেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় এবং তারা যাতে রাখাইনে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে। মিয়ানমার সে বিষয়ে রাজি হয়েছে। কিন্তু মিয়ানমারের যে লোকগুলো আমাদের দেশে আছে, তারা তাদের সরকারকে বিশ্বাস করে না।

তিনি বলেন, আমরা তাদের আস্থা অর্জনে রোহিঙ্গা নেতাদের রাখাইনে ঘুরিয়ে আনার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। চীন আমাদের সে প্রস্তাব মিয়ানমারের কাছে তুলে ধরেছে।