ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

রায়পুরে সরকারি স্কুলে, সরকারি সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২১  

"রায়পুর মার্চ্চেন্টস একাডেমী" রায়পুরে একমাত্র সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হলেও, এখানে কোন প্রকার সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেনা ছাত্র-ছাত্রীরা। বরং অন্যান্য স্কুলের চাইতে এখানে বেতন বেশী নেয়া হচ্ছে। পার্শবর্তী পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ট শ্রেনীর বেতন ১৫০ টাকা হলেও এখানে বেতন ২০০, ১০ ম শ্রেনীর ২৫০। সরকারি স্কুল হিসেবে বেতন হওয়ার কথা ১৫ টাকা। করোনাকালীন সময়ে অন্যান্য স্কুলে শিক্ষার্থীদের বেতন ছাড় দিলেও, এখানে ছাড় না দিয়ে জোর করে সম্পুর্ন বেতন আদায়েরও অভিযোগ রয়েছে । এখানে সেশন ফি-ও অন্যান্য স্কুলের ন্যায় ১ হাজার টাকা । 

ভুক্তভোগী একজন অভিভাবক বলেন, স্কুল সরকারি হয়ে জনগনের কোন লাভ হয়নি। অন্য স্কুলের চেয়ে এখানে সন্তানের শিক্ষার ব্যয় অনেকাংশে বেশী।

এ ব্যাপারে রায়পুর মার্চেন্টস্ একাডেমীর প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সাবেক সভাপতি মামুন সাহেব ৮ বছর আগে যেভাবে বেতন ও অন্যান্ন ফি নির্ধারন করে গেছেন, আমরা সেভাবেই নিচ্ছি, যদিও সরকারী হিসেবে এখন ১২ থেকে ১৫ টাকা বেতন নেয়ার কথা, সরকারী আত্মীকরন চুড়ান্ত না হওয়ায় আমরা সেভাবে নিতে পারছিনা। ডিজির মৌখিক নির্দেশে আমরা আগের নিয়মে বেতন-ফি নিচ্ছি। আরেকজন অভিভাবক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,  সরকারী স্কুলের সভাপতি "ইউএনও" হওয়ার পরও সাবেক সভাপতির আইন মানা হচ্ছে! এটা কি খামখেয়ালীপনা, নাকি সরকারের বদনাম করার অপকৌশল?