ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

যুবলীগ নেতার ডিজিটাল আইনের মামলায় বিএনপির নেতা কারাগারে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৭ এপ্রিল ২০২০  

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তি করায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জেলা বিএনপির নেতা আলী আজম চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

আলী আজম চৌধুরী জেলার নাসিরনগরের বাসিন্দা। তিনি জেলা বিএনপির গণ বিষয়ক সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জজ আদালতের জাতীয়তাবাদী আইনজীবী পরিষদের সদস্য।

সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আলী আজম বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পাঁচ-ছয় দিন আগে জেলা বিএনপির গণ বিষয়ক সম্পাদক আলী আজম চৌধুরী ইলেকট্রনিকস ডিভাইস ব্যবহার করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে ফেসবুকে আপত্তিকর মন্তব্য লিখেছেন। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পেয়ে সংক্ষুব্ধ হয়ে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আলী আজম ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় পুলিশ সোমবার সকালে আলী আজম চৌধুরীকে জেলা শহরের পশ্চিম পাইকপাড়া থেকে গ্রেপ্তার করে। সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

আলী আজম চৌধুরীর পরিবারের দাবি, আলী আজম চৌধুরী ফেসবুকে আপত্তিকর কিছু লিখেননি। তিনি আইন পেশায় জড়িত ও উচ্চ আদালতের একজন নিবন্ধিত আইনজীবী। তিনি জাতির জনক ও প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর কিছু লেখার মানসিকতা লালন করেন না।

জেলা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত কয়েক দিন আগে কারও একটি পোস্ট আলী আজম ফেসবুকে শেয়ার দিয়েছিলেন। কিন্তু সেটি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আপত্তিকর কিছু ছিল না বলে জানতে পেরেছি। এর বাইরে আমি বেশি কিছু জানি না।’

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) ধর্মজিৎ সিনহা প্রথম আলোকে বলেন, ফেসবুকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য ও ইসলামিক একটি অডিওর শব্দ পরিবর্তন করে বিএনপির নেতা আলী আজম চৌধুরী পোস্ট করেছিলেন। সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতির ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়।