ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৭ রমজান ১৪৪৫

নারী ও শিশু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে যা বললেন প্রতিমন্ত্রী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০১৯  

নতুন করে নারী ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পাওয়া আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নারী বিষয়ক সম্পাদক ফজিলতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, সবাই মিলে নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তুলতে চাই। আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের সরকার নারী ও শিশু বান্ধব। 
রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের অফিস কক্ষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

নারী-শিশু নির্যাতন মহামারি আকার ধারণ করেনি উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে আগেও অনেক নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তা হয়তো গণমাধ্যমে আসেনি। নারীরা অনেক সময় তাদের সীমাবদ্ধতার কারণে এসব প্রকাশ করতে পারে না। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীদের সম্মান আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। নারী ও শিশুদের সম্ভ্রম রক্ষায় সরকার সব ধরনের কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।   

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের অধিকার রক্ষায় আইন করেছে। সেটি আইন মন্ত্রণালয়ে রয়েছে, সব ধরনের প্রক্রিয়া শেষ করে আইনটি পাস হলে বাংলাদেশ নারী নির্যাতন কমে যাবে।