ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

দেশেই উৎপাদন হচ্ছে মোবাইল, আমদানির প্রয়োজন নেই

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২১  

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বর্তমান সরকারের প্রযুক্তি বান্ধব নীতির ফলে দেশে ১৪টি প্রতিষ্ঠান মোবাইল সেট উৎপাদন করছে। এসব কারখানায় এখন ৪-জি সেটও তৈরি হচ্ছে। ফলে আমাদের সেট আমদানির প্রয়োজনীয়তা নেই।

মঙ্গলবার মোবাইল ফোন অপারেটরদের বৈশ্বিক সংগঠন জিএসএমএ রাউন্ডটেবল অন বাংলাদেশ অ্যাচিভিং মোবাইল-এনেভলড ডিজিটাল ইনক্লিউশন -শীর্ষক আন্তর্জাতিক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, দেশ ১৯৮৯ সালে মোবাইল ফোন যুগে প্রবেশ করলেও মনোপলি ব্যবসার কারণে মোবাইল ছিল সাধারণের নাগালের বাইরে। ১৯৯৭ সালে ৪টি অপারেটরকে মোবাইল ফোন পরিচালনার লাইসেন্স প্রদানের মাধ্যমে মোবাইল সাধারণের নাগালে পৌঁছে দেয়া হয়। ২০১৩ সালে ৩জি চালু করা অবধি মোবাইল প্রযুক্তি কেবল কথা বলার কাজেই ব্যবহৃত হতো। এরপর ২০১৮ সালে ৪জি চালু হবার পর আমরা প্রকৃত মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে প্রবেশ করলাম।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোবাইল প্রযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশে বৈপ্লবিক পরিবর্তন হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ৪জি চালুর ধারাবাহিকতায় গ্রামীণফোনের শতভাগ এবং রবির ৯৮ ভাগ বিটিএস ৪জি নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। টেলিটক ও বাংলালিংক শিগগিরই শতভাগ বিটিএস ৪-জি নিশ্চিত করতে কাজ করছে।

মন্ত্রী দেশের তৃণমূল জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল সেবা গ্রহণ নিশ্চিত করতে বিশেষ করে করোনাকালে দেশের প্রত্যন্ত জনগোষ্ঠীর ডিজিটাল চিকিৎসা সেবা এবং শিক্ষা নিশ্চিত করতে মন্ত্রী শতভাগ বিটিএস ফোরজি নেটওয়ার্কের আওতায় আনার জন্য অপারেটর সমূহকে তাগিদ দেন।

জিএসএমএ নেতৃবৃন্দ মোবাইল ফোন বিকাশে বাংলাদেশের অবস্থান, ভবিষ্যৎ করণীয় ইত্যাদি বিষয়ে বেশ কিছু পরামর্শ তুলে ধরেন। তারা ডিজিটাল দক্ষতা ও সচেতনতা তৈরিতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট স্টেক-হোল্ডারদের যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।

বিটিআরসি, টেলিটক, রবি, বাংলালিংক ও এমটব প্রতিনিধিগণ, আইটিইউ এর এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রতিনিধি এবং এটুআই এর সিনিয়র পলিসি অ্যাডভাইজর আনির চৌধুরী গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

গোলটেবিল বৈঠকটি সঞ্চালনা করেন জিএসএম কর্মকর্তা রাহুল শাহ এবং জুলিয়ান গরমেন।