ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

ঢাকায় ৫০ টাকায় গরুর মাংস!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। আকাশ ছোঁয়া দামে হাঁসফাঁস মধ্য ও নিম্নবিত্তদের জীবন। তবে এমন দিনেও খোঁজ মিলেছে মাত্র ৫০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রির। তাও আবার রাজধানীর মিরপুরের মিরপুর-১২ নম্বরের ই-ব্লকের ৩৩ নম্বর সড়কের পশ্চিম দিকে বিহারি পট্টিতে।

সেখানে গেলেই চোখে পড়বে ‘ভাতিজা শাহিদ ও শরিফের দোকান’ নামের একটি দোকানের। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। মূলত গরু ও মুরগির মাংস বিক্রি করেন তারা।

জানা গেছে, শাহিদ ও শরিফ সাত ভাই ও এক বোন। সঙ্গে রয়েছেন বাবা ও মা। বসবাস বিহারী পট্টিতেই। বড় দুই ভাই বয়সে কিশোর হলেও সংসারের হাল তারাই ধরেছেন। দোকানটিতে যে কোনো পরিমাণে মাংস বিক্রি করা হয়। চাইলে ৫০ টাকায়ও নেওয়া যাবে গরুর মাংস। কেউ চাইলে যে কোনো অংকের টাকায় কলিজা বা মুরগির মাংসও কিনতে পারেন। দুই ভাইয়ের নিজেদের পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেশি হলেও গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষের প্রতি রয়েছে মানবিকতা।

এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে শরীফ বলেন, যাদের মাংস খেতে খুব ইচ্ছে করে কিন্তু দাম বেশি হওয়ায় কিনতে পারেন না মূলত তারাই এখানে মাংস কেনেন। ১৫ বছর ধরে দোকান এভাবেই চলছে। আগে বাবা চালাতও, এখন আমরা চালাই। 

শরিফ আরো বলেন, যে কেউ যে কোনো পরিমাণে মাংস কিনতে পারেন। এতে তাদের লাভ হয় না। কারণ এসব মাংসে তারা হার দেন না। তবুও গরিব মানুষের জন্য তারা এ ব্যবস্থাটি রেখেছেন।

প্রতিদিন এক বৃদ্ধ লোক নিয়মিত গরুর মাংসের ক্রেতা। তবে তিনি ৫০ টাকার মাংস কেনেন। সে মাংসের টুকরা ছোট ছোট করে কেটে দেন শরিফ। এভাবেই কিছু ক্রেতার কাছে মাংস বিক্রি করেই নাকি তিনি তৃপ্তি পান।