ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

করোনায় বিপন্ন মানুষের পাশে অধ্যক্ষ এমএ সাত্তার ট্রাস্ট

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২০  

লক্ষ্মীপুরে করোনায় বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার ট্রাস্ট। ট্রাস্টের উদ্যোগে চাল, ডাল, তেল ও আলু সহ ৭টি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিভিন্ন স্থানে অসহায় হতদরিদ্র মানুষকে দেয়া হয়েছে। এ সময় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে সবাইকে ঘরে থাকার আহ্বান জানানো হয়। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা দেন ঢাকা মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার। তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে হতদরিদ্রদের হাতে তুলে দেন নিত্য পণ্যের প্যাকেট।

প্রত্যেক প্যাকেটে রয়েছে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি পেঁয়াজ, ৫০০ গ্রাম লবণ, ৫০০ গ্রাম তেল ও ২টা সাবান। ইতিমধ্যে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রায় ১৪ হাজার পরিবারকে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা। এ ব্যাপারে ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির কারণে সমস্যায় আছে এমন পরিবার চিহ্নিত করেছি। কে কোন দলের তা দেখিনি। প্রয়োজন আছে এমন পরিবারের তালিকা তৈরি করেছি। তালিকা অনুযায়ী ওইসব বাড়িতে গিয়ে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছি।

এ পর্যন্ত উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে প্রায় ১৩ হাজার কর্মহীন ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিতে পেরেছি। মানুষের জন্য এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি অঙ্গীকার করেন।