ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

উচ্চবর্ণে বিয়ে, মেয়ের বাড়ির লোকজন কুপিয়ে মারল ছেলেকে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১১ জুলাই ২০১৯  

উচ্চবর্ণের মেয়েকে বিয়ে করার খেসারত ছেলেকে দিতে হলো প্রাণ দিয়ে। জায়গা মতো সুযোগ পেয়ে মেয়ের বাড়ির লোকজন ওই ছেলেকে কুপিয়ে মেরে ফেলেছে।
সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের আমেদাবাদ জেলার ভারমর গ্রামে। ঘটনায় শ্বশুরবাড়ির ৮ জনের বিরুদ্ধে খুনের মামলা রুজু করেছে পুলিশ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, দলিত সম্প্রদায়ের হরেশ সোলাঙ্কি প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন উচ্চবর্ণের ঊর্মিমালা বেনের সঙ্গে। ছ’মাস আগে মা-বাবার বিরুদ্ধে গিয়ে সোলাঙ্কি বিয়ে করেছিলেন ঊর্মিমালা বেনকে। তারপরেই তাকে নিয়ে নিজের বাড়ি গান্ধীধাম চলে আসেন সোলাঙ্কি। যেখানে থাকেন সোলাঙ্কির বাবা-মাও। ঊর্মিমালার পরিবার বিয়েতে রাজি না থাকলেও এই বিয়ে মেনে নিয়েছিলেন সোলাঙ্কির পরিবার।

স্থানীয় পুলিশ জানায়, মেয়ের পরিবার চেয়েছিলেন এ বিয়ে ভেঙে দিতে। তারা তাদের মেয়েকে বাড়ি ফিরিয়ে আনতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কিছুতেই তাকে ফিরিয়ে আনতে পারছিলেন না। তারা মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে তাকে বাড়িতে ডেকে পাঠিয়েছিলেন। এরপরেই পরিবারের কথা মতো ভারমর গ্রামের বাড়িতে কথা বলতে যান ঊর্মিমালা বেন।

এ হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছে আরো একটি ঘটনা। ঊর্মিমালা ভারগ্রামে যাওয়ার পরে স্ত্রীর সঙ্গে কোনোরকম যোগাযোগই করতে পারছিলেন না সোলাঙ্কি। তার মা-বাবা চাইছিলেন তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে। নিজের ভাবি সন্তানের জন্যও চিন্তায় ছিলেন তিনি। এ ঝামেলা মেটাতে মহিলা সহায়তা কেন্দ্রের শরণাপন্নও হয়েছিলেন সোলাঙ্কি। পরে স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনতে শ্বশুরবাড়ি রওনা দেন মহিলা সহায়তা কেন্দ্রের কর্মকর্তার সঙ্গে। ঊর্মিমালার বাড়ির সামনে পৌঁছাতেই গাড়ির ভেতর অপেক্ষা করতে থাকেন তিনি। কিন্তু হঠাৎ করেই সে সময় ঊর্মিমালার এক নিকট আত্মীয় এসে খবর দেন, সোলাঙ্কি গাড়ির ভেতর বসে আছে। আর একথা শোনা মাত্রই বাড়ির ভেতর থেকে ধারালো অস্ত্র নিয়ে ছুটে যান বাড়ির সদস্যরা। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মাথায় গুরুতর চোট পান সোলাঙ্কি। সেই সঙ্গে শরীরের বাকি অংশগুলিতেও গুরুতর চোট পান। আঘাত সহ্য করতে না পেরে তখনই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।এ ঘটনায় আটজনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।