ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ: সভ্যতা ও মানবতার কালো অধ্যায়

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০  

সভ্যতা ও মানবতার ইতিহাসের এক কালো অধ্যায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আর, এ হত্যাকারীদের বাঁচাতে সে বছর ২৬ সেপ্টেম্বর জারি করা হয়েছিল কুখ্যাত এই ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ।

১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখলকারী খুনি মোশতাক আহমেদ একটি অধ্যাদেশ আকারে ইনডেমনিটি জারি করে। এটি ১৯৭৫ সালের অধ্যাদেশ নং ৫০ নামে অভিহিত ছিল। 

অধ্যাদেশে বলা হয়, ৭৫ এর ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে জড়িত অথবা পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত কারো বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা করা যাবে না। এমন কি সুপ্রিম কোর্ট কিংবা কোর্ট মার্শালেও তাদের বিচার করা যাবে না। অফিসে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার পথও রুদ্ধ করা হয় ওই মানবতা বিরোধী অধ্যাদেশে।

এরপর ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই জিয়াউর রহমানের আমলে সংসদে এই কালো আইনটিকে অনুমোদন দেয়া হয়। শুধু তাই নয়, ১৯৭৯ সালের ৯ জুলাই জেনারেল জিয়ার আমলে বাংলাদেশ সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর পর সংশোধিত এ আইনটি বাংলাদেশ সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে কালো এই আইনটি বাতিল করে জাতীয় সংসদ। খুলে যায় বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ। কলঙ্কমুক্ত হয় জাতি।