ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য নিকলীর বিকল্প বিজয়নগর

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৭ অক্টোবর ২০২২  

১৩৫ কোটি টাকা! 
সাড়ে ৯ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য।
তিতাশ পাড়ের দুর্গম হাওরের বুক চিরে চলছে বিশাল কর্মযজ্ঞ।

আর মাত্র অল্প কিছু দিন। এরপরেই বিজয়নগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংযোগ সড়ক পাবে বাস্তব রূপ। অপেক্ষা শেষ হবে এই অঞ্চলের লক্ষাধিক মানুষের।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুর্গম হাওরাঞ্চলের মানূষের দুর্ভোগ ঘোচাতে হাওরের পানির ভেতর দিয়েই নির্মিত হচ্ছে ‘শেখ হাসিনা সড়ক’। এ সড়ক শুধু যে বিজয় নগরের সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দূরত্বই কমাবে তা নয়, ভূমিকা রাখবে স্থানীয় কৃষি, শিক্ষা ও অর্থনীতিতে।

একটি সময় ছিল, যখন এ অঞ্চলের মানুষ, দুর্বল যাতায়াত ব্যবস্থার ভুক্তভোগী হত প্রতিদিন। জেলা সদর থেকে বিজয়নগর উপজেলায় যেতে পাড়ি দিতে হত ৩৫ কিলোমিটার পথ । সময় লাগতো দেড় থেকে দুই ঘণ্টা।

এই সড়ক নির্মাণ হয়ে গেলে মাত্র ২৫ থেকে ৩৫ মিনিটে বিজয়নগরের মানুষজন আসবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে। আর কোন রোগী এম্বুলেন্সে হারাবে না প্রাণ। গ্রামীন ফসল সবজি পঁচবে না ট্রাকে। কোন পরীক্ষার্থী জ্যামে বসে মূল্যবান সময় অপচয় করবে না।

বছরের অর্ধেক সময় পানিতে টইটম্বুর এই বিস্তীর্ণ হাওর এলাকায় বিগত ৬ বছর ধরে চলছে সড়ক ও জনপদ বিভাগের কাজ। সড়ক নির্মাণ শেষে চলছে এখন কার্পেটিংয়ের কাজ।

এখনই এই রাস্তা ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে আকর্ষণের স্থান হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভীড় জমাচ্ছেন নির্মাণাধীন সড়কের ২ প্রান্তে।

এতদিন হাওরের বুক চিরে যাতায়াতে একমাত্র কিশোরগঞ্জের নিকলিই ছিল বাংলাদেশের গর্ব। এখন থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-বিজয়নগর সংযোগ সড়ক শুধু যে স্থানীয় মানুষের উপকার করবে তা নয়; দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিতি পাবে সমগ্র বাংলাদেশে।