ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে বাবার বাড়ি পাঠানোয় স্বামীর কারাদণ্ড

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ অক্টোবর ২০২১  

ফেনীতে যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে বাবার বাড়ি পাঠানোর অভিযোগে স্বামীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। রোববার জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসাইন এ রায় দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত জহিরুল ইসলাম সুজন ফেনী শহরের বিরিঞ্চি তালতলা এলাকার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি পলাতক।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১০ সালের ২৪ মে ফুলগাজী উপজেলার পশ্চিম বশিকপুরের মহিউদ্দিনের মেয়ে কহিনুর আক্তারকে বিয়ে করেন বিরিঞ্চি তালতলার বাসিন্দা জহিরুল ইসলাম সুজন। তাদের একটি ছেলে ও একটি মেয়ে রয়েছে। প্রথম স্ত্রী থাকতেই দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। এরপর গত বছরের ১২ ডিসেম্বর ব্যবসা করার জন্য কোহিনুরের পরিবারের কাছে দুই লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। সে টাকা না পেয়ে স্ত্রী-সন্তানকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেন সুজন। ঐ ঘটনায় গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর সুজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন তার প্রথম স্ত্রী। ঐ মামলায় চলতি বছরের ৪ ফেব্রুয়ারি সুজনকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর আপসের শর্তে ৭ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান তিনি।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ জাকির হোসেন জানান, জামিনের পর আপস-মীমাংসা না করে পালিয়ে যান সুজন। এরপর আদালতে তার অনুপস্থিতিতে পাঁচজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। রোববার শুনানি শেষে জহিরুল ইসলাম সুজনের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন বিচারক।