ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বিমানবন্দরে যেভাবে দ্রুত কাজ করে ই-গেট

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২২  

দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশেই প্রথম চালু হয় ই-পাসপোর্ট। ২০২০ সালে চালু হওয়া ই-পাসপোর্টের অন্যতম সুবিধা হচ্ছে ই-গেটের মাধ্যমে কম সময়ে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয়।

৭ জুন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বহির্গমন এলাকায় স্থাপন করা ১২টি এবং আগমনী এলাকায় তিনটি ই-গেট (স্বয়ংক্রিয় বর্ডার কন্ট্রোল ব্যবস্থা) পুরোদমে চালু হয়। বিমানবন্দরের পরীক্ষামূলকভাবে এ গেট ব্যবহারে দেখা গেছে, মাত্র ১৮ সেকেন্ডে একজন যাত্রী নিজের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারছেন।

ই-গেট ব্যবহারের জন্য আবশ্যই ই-পাসপোর্ট থাকতে হবে। প্রথমে ই-গেটের প্রবেশ পথে পাসপোর্ট ছবি সম্বলিত স্মার্ট কার্ডের পৃষ্ঠাটি স্ক্যান করতে হবে। সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে আপনার সব তথ্য যাচাই করা হবে। সব তথ্য সঠিক পেলে ই-গেট খুলে যাবে।

এরপর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে পাসপোর্টের ছবির সঙ্গে আপনার মুখমণ্ডল (ফেস) মেলানো হবে। যদি মিলে যায় তাহলে দ্বিতীয় গেট খুলে যাবে। এভাবেই আপনার ইমিগ্রেশন শেষ হবে।

কোনো কারণে ই-পাসপোর্টের ছবির সঙ্গে আপনার বর্তমান মুখমণ্ডলের (ফেস) চেহারা না মিললে ই-গেট ব্যবহার করা যাবে না।

তবে ই-গেট ব্যবহারের আগে এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে যাত্রীর ভিসা, টিকিট, লাগেজ, এবং পাসপোর্ট চেকিং সম্পন্ন করতে হবে। যাত্রীর ফ্লাইটের তথ্য, শেষ গন্তব্যস্থান, যাত্রা শুরুর স্থান, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ও ভিসার তথ্য অবশ্যই ইমিগ্রেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ডাটাবেজে সংরক্ষিত তথ্যের সঙ্গে ই-গেট সিস্টেমে সংরক্ষিত তথ্য যাচাই করতে হবে।

বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে ই-গেটের পুরো প্রকল্পের প্রযুক্তিগত বাস্তবায়ন করেছে একটি জার্মান প্রতিষ্ঠান।