ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

ডাক বিভাগের তিন কর্মকর্তার ১৯ বছরের কারাদণ্ড

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৮ জুন ২০২২  

নোয়াখালীতে ডাক বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে ১৯ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সঙ্গে দুই আসামিকে ৩৮ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার দুপুর সোয়া ১টার দিকে নোয়াখালী জেলা বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এ এন এম মোরশেদ খান এ রায় ঘোষণা করেন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নোয়াখালী প্রধান ডাকঘরের কাউন্টার অপারেটর রীনা রানী মজুমদার, সহকারী পোস্ট মাস্টার মো. মুনির চৌধুরী শহীদ ও ডিপিএমজি কার্যালয়ের পোস্টাল অপারেটর আনোয়ার হোসেন।

দুদকের জেলা সমন্বিত কার্যালয় সূত্র জানায়, নোয়াখালীর প্রধান ডাকঘরে কর্মরত থাকাকালীন ৭ দিনে ৫৪টি ইলেকট্রনিক্স মানি অর্ডার (ইএমও) মেসেজ জালিয়াতির মাধ্যমে ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা আত্মসাতের দায়ে তিন আসামিকে এ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামি মুনির চৌধুরী শহীদের উপস্থিতিতে বিচারক রায় ঘোষণা করেন। বাকি দুই আসামি পলাতক।

রায়ে আসামি রীনা রানী মজুমদার ও আনোয়ার হোসেনকে ৭ বছর করে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১৮ লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং মুনির চৌধুরী শহীদকে ৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

দুদকের পিপি অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম বলেন, অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় ২০১৩ সালের ১৩ অক্টোবর সুধারাম মডেল থানায় মামলা করেন পোস্ট মাস্টার এস এম শহিদ উল্যাহ। পরে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য থানা থেকে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের তৎকালীন উপ-পরিচালক নাছির উদ্দিনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন এ দুদক কর্মকর্তা।