ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

নোয়াখালী জেলার শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ আবু জাফর

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২২  

জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২২ এ নোয়াখালী জেলা পর্যায়ে ৪র্থবারের মতো শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান (কলেজ) নির্বাচিত হয়েছেন ভুলুয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আবু জাফর মোহাম্মদ হারুন এবং  ৩য় বারের মতো শ্রেষ্ঠ কলেজ নির্বাচিত হয়েছেন ভুলুয়া ডিগ্রি কলেজ।

হারুন নোয়াখালী’র সেনবাগ উপজেলার সেনবাগ পৌরসভার ৯নং ওযার্ডের বাবুপুর গ্রামের এরক সমভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি সেনবাগ সিনিয়র ফাযিল ডিগ্রি মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ মরহুম এ টি এম ইসরাইল আজাদ ও মরহুমা বেগম সালেহা আজাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র।

ইতোপূর্বে তিনি ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ সালে জেলা পর্যায়ে এবং ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ৫ম বার উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।

অধ্যক্ষ হারুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিষয়ে ১৯৯০ সালে বিএ (অনার্স), ১৯৯১ সালে এমএ (প্রথম শ্রেণি) ও ১৯৯৪ সালে এমফিল (পার্ট -১) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর তিনি ১৯৯৫ সালে চাঁদপুর জেলার চিতোষী ডিগ্রি কলেজে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক পদে যোগদান করে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীতে উক্ত কলেজে সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।  ২০০১ সালে তিনি শাহরাস্তি উপজেলার শ্রেষ্ঠ কলেজ শিক্ষক নির্বাচিত হন।

এরপর তিনি ২০০৫ সালে নোয়াখালী সদর উপজেলার ভুলুয়া ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন। পাঠ্যপুস্তকসহ তাঁর প্রকাশিত বই সংখ্যা ১৩ টি, তাছাড়া এনসিটিবি’তে পাঠ্যপুস্তকের পান্ডুলিপি মূল্যায়ন কমিটিতে সদস্য হিসেবে কাজ করেন, তিনি শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনায় নায়েম ও এইচএসটিটিআইতে ৫বার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।  কারিকুলাম বিস্তরণ, সৃজনশীল প্রশ্নপত্র প্রনয়ণ, রোভার স্কাউটস এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়সহ বিভিন্ন বিষয়ে তিনি ১০বার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন।
অধ্যক্ষ হারুন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড, সিলেট শিক্ষাবোর্ড ও বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষক, প্রধান পরীক্ষক, প্রশ্নপত্র প্রণেতা, মডারেটর ও পরীক্ষা কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এবং রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট (সিনেট’র) জীবন সদস্য।

এছাড়াও তিনি নোয়াখালী জেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সদস্য, দৈনিক সচিত্র নোয়াখালী পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক, নোয়াখালী রুরাল অ্যাকশন সোসাইটি (এন-রাশ), সেনবাগ লেখক ফোরাম, সেনবাগ বুলেটিন, মাইজদীস্থ সেনবাগ সমিতি’র উপদেষ্টাসহ বিভিন্ন শিক্ষা, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে জড়িত।

হারুন নোয়াখালী’র সেনবাগ পৌরসভার এলাকার বাবুপুরে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন তিনি। সেনবাগ ফাযিল ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মরহুম এ টি এম ইসরাইল আজাদ ও মরহুমা বেগম সালেহা আজাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র। উল্লেখ, তাঁর পরিচালিত ভুলুয়া ডিগ্রি কলেজও এবছর ৩য়বারের মতো জেলার শ্রেষ্ঠ কলেজ নির্বাচিত হয়েছে।