ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বরের সঙ্গে সেলফি তোলা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১১

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৮ অক্টোবর ২০২১  

বরযাত্রীর জন্য তৈরি করা হয়েছে গেট ও বসার মঞ্চ, সাজানো হয়েছে পুরো বাড়ি। বর আসার পর যথা সময়ে শুরু হয়েছে খাওয়া দাওয়া। সব শেষে যখন বর-কনেকে একই মঞ্চে এনে বিদায় দেওয়া হবে- বিপত্তিটা বাধে তখনই।

বরের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে কনেপক্ষের এক নারীর সঙ্গে ধাক্কা লাগায় শুরু হয় কথা কাটাকাটি। এক পর্যায়ে তা রূপ নেয় সংঘর্ষে। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে কনের মাসহ উভয়পক্ষের ১১ জন আহত হয়েছে।

বুধবার রাতে নোয়াখালী হাতিয়ার পৌরসভার আহম্মদ মিয়া বাজারের পাশে কনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

কনের মা আহত কুলসুমা বেগম এখনো অচেতন। আহত বাকিরা হলেন- বর পক্ষের ইয়াসমিন আক্তার, সালমা আক্তার, বরের ভাই মো. মিরাজ, মো. মুরাদ, মো. রুবেল, কনেপক্ষের আনোয়ারা খাতুন। সবার পরিচয় জানা যায়নি। তবে আহত সবাই বর-কনের পারিবারিক আত্মীয়।

স্থানীয়রা জানায়, তিন মাস আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় বর-কনের। বর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কামাল উদ্দিনের ছেলে মো. মিলন। কনে ৭নং ওয়ার্ডের রাশেদ উদ্দিনের মেয়ে রাশেদা বেগম। বুধবার কনেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বরের বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য বরযাত্রী আসে কনের বাড়িতে।

বরের ভাই মিরাজ জানান, উভয়পক্ষের আন্তরিকতায় খাওয়া-দাওয়া শেষ হয়। বিদায় নেয়ার সময় বর-কনেকে একই মঞ্চে আনা হয়। এ সময় নারীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি নিয়ে সংঘর্ষ বাধে। পরে কনেপক্ষের কিছু উত্তেজিত লোকজন বরপক্ষের লোকজনের ওপর হামলা করে।

হাতিয়া পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দিদারুল ইসলাম খান বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে লোকজন নিয়ে কনের বাড়িতে যাই। পরে উভয়পক্ষকে শান্ত করে আহতদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।

হাতিয়া থানার ওসি আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।