ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

গ্রাম আদালত ভাংচুর করলেন যুবলীগ নেতা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১  

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় প্রত্যয়নপত্র পেতে দেরি হওয়ায় গ্রাম আদালত ভাংচুর করে আদালত সহকারীকে পিটিয়েছে এক যুবলীগ নেতা। হামলার শিকার গ্রাম আদালত সহকারী নিজাম উদ্দিন মাহমুদ (৪০) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

খবর পেয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

অভিযুক্ত মো. রাসেল আলম আমানউল্যাহপুর ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা ও একই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের গাজীবাড়ির লিয়ায়ত হোসেনের ছেলে।

বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার ১নং আমানউল্যাপুর ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে এ ঘটনা ঘটে। বৃহস্পতিবার দুপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে এমন অভিযোগ করেন আমানউল্যাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও বেগমগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সমিতির সভাপতি মো.আরিফুর রহমান।

তিনি জানান, গ্রাম আদালত সহকারী তার কক্ষের সামনে বসেছিলেন। বুধবার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন বইয়া গাজীবাড়ির রাসেল কার্যালয়ে আসে একটি প্রত্যয়নপত্রের জন্য। এ সময় আদালত সহকারী তাকে বলেন আমার হাতে একটু কাজ আছে, আমাকে একটু সময় দেন। এরপর আপনার প্রত্যয়নপত্রটা দিয়ে দেব।

তিনি বলেন, একপর্যায়ে এটা নিয়ে দুইজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এ সময় আমি গিয়ে দুইপক্ষকে দুই দিকে সরিয়ে দিয়ে আমার ব্যক্তিগত কাজে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বাহিরে চলে যাই। আমি কিছু দূর যাওয়ার পর রাসেল তার অনুসারী মেহেদী ও রাজনসহ ৪ জন যুবক পুনরায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে এসে আদালত সহকারীকে বেধড়ক মারধর করে এবং গ্রাম আদালতের এজলাস ভাংচুর করে। এ সময় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে সচিব ছাড়া কেউ ছিলেন না। এরপর স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। একই দিন বিকালে এসে তারা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে।

এ বিষয়ে বেগমগঞ্জ মডেল থানার ওসি জানান, লোকমুখে ঘটনা তিনি শুনেছেন। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত মো. রাসেল আলমের বাড়িতে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি মোবাইল ফোনে বারবার কল করেও তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।