ব্রেকিং:
ভারতের কাছে পাঁচটি খাদ্যপণ্যের নিশ্চিত সরবরাহ চায় বাংলাদেশ এপ্রিলে বাংলাদেশে আসছেন কাতারের আমির ঈদযাত্রা: পঞ্চম দিনের ট্রেন টিকিট বিক্রি শুরু প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন রাতে ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু জলবায়ু সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো সম্ভব: রাষ্ট্রপতি ঈদে মহাসড়কে ৬ দিন বন্ধ থাকবে ট্রাক চলাচল সুইডেনের রাজকন্যা ভিক্টোরিয়াকে বরণে হাতিয়ায় চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি ‘ইফতার পার্টিতে আল্লাহর নাম না নিয়ে আওয়ামী লীগের গিবত গায়’ গাজায় হামাসের শীর্ষ কমান্ডার নিহত রাফাহতে ইসরায়েলের হামলার ব্যাপারে বাইডেনের আপত্তি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করা অসম্ভব: প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে জয়লাভের পর পরমাণু যুদ্ধ নিয়ে হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন বাংলাদেশকে ২০ টন খেজুর উপহার দিল সৌদি আরব জিম্মি জাহাজের ৪ জলদস্যুর ছবি প্রকাশ্যে বেতন নেবেন না পাকিস্তানের নতুন প্রেসিডেন্ট জারদারি জলদস্যুর কবলে পড়া নাবিকদের ১১ জনই চট্টগ্রামের রাখাইনের গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলের দ্বারপ্রান্তে আরাকান আর্মি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন তাহসীন বাহার ভাঙারির দোকান থেকে উদ্ধার হলো ১১ মণ সরকারি বই
  • শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সারাক্ষণ খাই খাই ভাব নিয়ন্ত্রণ করবেন যেভাবে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩ আগস্ট ২০২১  

বেঁচে থাকার জন্য আমাদের খাবার খাওয়া প্রয়োজন। আর সুস্থভাবে বাঁচতে আমাদের পুষ্টিকর ও পরিমিত খাবার খাওয়া জরুরি। তবে আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যাদের পেট ভরা থাকলেও খাই খাই ভাব যায় না। মূলত যারা খাওয়ার ব্যাপারে বেশি সচেতন, খাদ্যরসিক কিংবা ডায়েট করে তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্য বেশি হয়।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দিনে এক হাজার ক্যালোরির কম খেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। এজন্য দরকার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা। যা আপনার এই খাই খাই ভাব কিংবা ফুড ক্রেভিং নিয়ন্ত্রণে রাখবে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সে নিয়মগুলো-

>> যারা কম ঘুমান এবং ক্লান্ত বোধ করেন তাদের খাই খাই ভাব বেশি হয়। যেহেতু তাদের শরীর ক্লান্ত থাকে তাই সব সময় সক্রিয় থাকতে শরীরের কিছু খাবারের প্রয়োজন হয়। তাই প্রত্যেক দিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি।

>> সাধারণত দৈনন্দিন জীবনে কোনো চাপের মধ্যে থাকলে আমাদের চকলেট অথবা মিষ্টি জাতীয় খাবারের প্রতি আসক্তি হয়। আর সেটাই আমাদের নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। হাঁটতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে। এছাড়া কোনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলা, সিনেমা দেখার মাধ্যমে আপনার চিন্তা কমাতে পারেন।

>> বেশি ক্ষুধা লাগলে উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন ভাজা বা প্রসেস্ড ফুডের আসক্তি বাড়ে। কাজেই ক্ষুধা মাত্রা ছাড়ানোর আগেই স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে নিন। কখন কী খাবেন তার মোটামুটি একটা প্ল্যান রেডি করে রাখুন।

>> খাবারে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ওবেসিটি জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধ থেকে জানা যায়, খাবারের মোট ক্যালোরির ২৫ শতাংশ প্রোটিন থেকে আসলে ভুলভাল খাবার খাওয়ার প্রবণতা প্রায় ৬০ শতাংশ কমে যায়।

>> আমাদের মস্তিষ্ক অনেক সময়ই বুঝতে পারে না যে আমাদের খিদে লাগছে কি না। আপনি যখনই ক্ষুধার্ত বোধ করবেন এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন। স্বাভাবিকভাবে পানি খেলে খিদে কমে যাবে। এরপর কিছুক্ষণ পর আপনি খাবার খাওয়া শুরু করুন এতে করে আপনার খাওয়া কম হবে।