ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

১৩০ টাকার কর্মচারী নুরুল দশ বছরে ৪৬০ কোটি টাকার মালিক

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১  

১৩০ টাকা বেতনে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে চাকরি শুরু করেছিলেন নুরুল ইসলাম। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাননি। ১০ বছরে অবৈধ উপায়ে পণ্য খালাস করে কামিয়েছেন ৪৬০ কোটি টাকা। এসব অর্থ দিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ৩৭টি বাড়ি ও জমি কিনেছেন। এছাড়া সাভার, টেকনাফসহ বিভিন্ন স্থানে কিনেছেন জমি।

মঙ্গলবার ভোরে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে নুরুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব। এ সময় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা, ইয়াবা ও জাল টাকা উদ্ধার করা হয়।

র‍্যাব সূত্র জানায়, এক সময় টেকনাফ বন্দরে ১৩০ টাকা বেতনে চাকরি করতেন নুরুল ইসলাম। বন্দরের কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করলেও অবৈধ উপায়ে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেছেন তিনি। পরবর্তীতে তার পদে অন্য আরেকজনকে চাকরি দেন। আর অবৈধ অর্থ দিয়ে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে অঢেল সম্পত্তি কেনেন।

র‍্যাব জানিয়েছে, মোহাম্মদপুরের হাজি দীন মোহাম্মদ রোডে নুরুল ইসলামের সাড়ে চার কাঠা জমির উপর ৭ তলা ভবন রয়েছে। এছাড়া নবোদয় হাউজিংয়ে আছে ১৫ কোটি টাকার সাত কাঠা জমির উপর সাততলা বাড়ি, ঢাকা উদ্যানে ৯ কাঠা জমি ও ১৭টি দোকান। মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যানে চার কাঠা জমি ও দুইতলা ভবন, একতা হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি, হাজী দিল সড়কে ১১ কাঠা জমি ও দুইতলা সাতটি দোকান, নবোদয় হাউজিংয়ে চার কাঠা জমি ও বাড়ি রয়েছে।

নুরুল ইসলামের এমন অনেক অবৈধ সম্পদের খোঁজ পেয়েছে র‍্যাব। সব মিলিয়ে তার ৩৭টি জমি ও বাড়ির খোঁজ পাওয়া গেছে। এছাড়া ৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে নুরুল ইসলামের বিপুল অর্থ রয়েছে বলেও জানতে পেরেছে র‍্যাব।