দেশের সাড়ে ৩ কোটি শিশু টিকা পেয়েছে
নোয়াখালী সমাচার
প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে দেশের স্কুল-কলেজপড়ুয়া শিশুদের টিকা দেওয়া হচ্ছে। দুটি গ্রুপে টিকাদান কর্মসূচি চলছে। এক গ্রুপে রয়েছে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীরা এবং অন্য গ্রুপে ১২ বছর থেকে ১৭ বছর বয়সীরা। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত দেশের সাড়ে ৩ কোটির বেশি শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শিশুদের টিকা দেওয়ার অনুমোদনের পরই চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সীদের টিকা দেওয়ার ঘোষণা দেয় সরকার। এই বয়সী শিশুদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় তৈরি করা হয় ফাইজারের টিকা। ফাইজারের ১৫ লাখ ডোজ করোনা টিকা অনুদানের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পরে চলতি বছরের ৩০ জুলাই ফাইজারের ১৫ লাখ ২ হাজার ৪০০ ডোজ টিকা দেশে আসে।
গত ১১ আগস্ট সারা দেশে ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের পরীক্ষামূলকভাবে করোনার টিকা দেওয়া হয়। গত ২৫ আগস্ট থেকে শিশুদের প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া শুরু হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার প্রকোপ কিছুটা কমলেও নির্মূল হয়নি। যে কোনো সময় ভাইরাসটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ভয়ংকর রূপ ধারণ করতে পারে। তাই শিশুসহ সব বয়সীকে টিকার আওতায় আনা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (এমএসআই) অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন জানান, গত ১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সারা দেশে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১ কোটি
৭৩ লাখ ৮৩ হাজার ৮৩২ জন এবং ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী ১ কোটি ৭৪ লাখ ৫৫ হাজার ২৭৩ জনসহ মোট ৩ কোটি ৪৮ লাখ ৩৯ হাজার ১০৫ শিশুকে প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। যারা প্রথম ডোজ পেয়েছে তাদের বর্তমানে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হচ্ছে।
এর মধ্যে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ১ কোটি ৬১ লাখ ৬১ হাজার ৬৪৫ জন এবং ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী ৯ লাখ ৯১ হাজার ৫৩৮ জনসহ মোট ১ কোটি ৭১ লাখ ৫৩ হাজার ১৮৩ শিশু। অবশিষ্ট ১ কোটি ৭৬ রাখ ৪৫ হাজার ৯২২ শিশু দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় আছে।
কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, স্কুলগামী শিশুদের টিকা দেওয়ার পর জ্বর, ব্যথা হওয়ায় অনেক পিতা-মাতা বিষয়টিকে ভালোভাবে নেননি। শিশুদের টিকা দিতে তাদের কোনো আগ্রহ ছিল না। সন্তানকে স্কুলে পাঠাতে হবে, তাই বাধ্য হয়েই টিকা দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনায় শিশুদের আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার কমলেও তাদের টিকা নেওয়া জরুরি। কারণ, তাদের টিকা দেওয়া না হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে নিজেরা সংক্রমিত হবে, আবার তাদের মাধ্যমে করোনাভাইরাস অন্যদের কাছে ছড়াবে। এতে সংক্রমণ বাড়বে।
টিকাদান সংক্রান্ত সরকারের জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম জানান, করোনা একবার বাড়ে, একবার কমে। তাই টিকা নিয়ে প্রস্তুত থাকতে হবে, যেন করোনা বেশি না বাড়ে। টিকা দেওয়ার কারণ হচ্ছে, যারা নেবে তাদের করোনা হবে না, তারপরও যাদের হবে তাদের জটিলতা হবে না। তাই টিকা দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
তিনি বলেন, ‘আমরা যারা কারিগরি কমিটির সদস্য আছি তারা টিকার বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছি। সরকার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মাধ্যমে টিকা আনা, সংরক্ষণ ও প্রয়োগ করে থাকে। টিকা নিলে হাতসহ শরীরে ব্যথা ও জ্বর আসতে পারে, এটি সেরে যাবে। সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়ে টিকা গ্রহণ থেকে বিরত থাকা ঠিক হবে না। করোনা থেকে রক্ষা পেতে সবার টিকা নেওয়া উচিত।’
রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এ এস এম আলমগীর বলেন, ‘দেশে করোনার প্রকোপ কিছুটা কমলেও নির্মূল হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ বেড়ে চলছে। সে কারণে শিশুদেরও টিকা নেওয়া জরুরি। না নিলে শিশুদের মাধ্যমে পরিবারের বয়স্ক বা কো-মরবিডিটির মানুষ করোনায় আক্রান্ত হবেন এবং জটিলতা বাড়বে, প্রাণহানি ঘটবে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে শিশুদের টিকা দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা শিশুদের টিকাদানের পরিকল্পনা নিয়েছেন তারা সবাই এ বিষয়ে অনেক জ্ঞান রাখেন। শিশুদের ও তাদের পরিবারের সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখেই টিকাদান কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। টিকা দেওয়ার পর ব্যথা, জ্বর বা কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভয়ের কিছু নেই।’
- ‘স্মার্ট দেশ’ গড়তে নৌকায় ভোট চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
- রাজশাহীবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর ‘উপহার’ ২৬ প্রকল্প
- রাজশাহীতে ১০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছি
- আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না - রাজশাহীর জনসভায় প্রধানমন্ত্রী
- রাজশাহী এখন দেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর: তথ্যমন্ত্রী
- বিএনপি আমাদের লাল কার্ড দেখায়, তারা এখন কই: ওবায়দুল কাদের
- ২৬ উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৪ বছরে বদলে গেছে রাজশাহী
- উৎপাদনে ফিরছে ॥ রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র
- প্রতিদিন গড়ে ৬ কোটি ৩৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসছে
- দেশের শান্তি রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করছে পুলিশ: প্রধানমন্ত্রী
- লক্ষ্মীপুরে শান্তি কামনার মধ্য দিয়ে শেষ হলো সুন্নী ইজতেমা
- বিজয়নগরে ইটভাটাকে জরিমানা
- কুমিল্লায় ৫ শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ
- স্ত্রী হত্যায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক স্বামী গ্রেফতার
- সোনাইমুড়ীতে অভিনেতা কাবিলার শীতবস্ত্র বিতরণ
- ব্যবসায়ীকে কোপালো ৩ ভাই : উভয়পক্ষ হাসপাতালে ভর্তি
- ফেনীতে জামায়াতের কার্যালয় থেকে গ্রেপ্তার ১২ নেতা-কর্মীকে কারাগারে
- ফেনীতে ফাইন আর্টস ফোরামের চিত্রকর্ম প্রদর্শনী সমাপ্ত
- ফুলগাজীর নোয়াপুরে মাটি বোঝাই পাওয়ার টিলার চাপায় শিশু নিহত
- দেবিদ্বার ইটভাটার ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
- শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে দেশে বৃদ্ধি পেয়েছে শিক্ষার হার
- কুমিল্লার রোমাঞ্চকর জয়
- কুমিল্লায় দায়িত্ব পালনে গাফিলতি পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে
- হারিয়ে যাচ্ছে কুমিল্লা থেকে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা
- চান্দিনা থেকে নিখোঁজ যুবকের লাশ ঢাকায় উদ্ধার
- আমাদের সিটিগুলোকে স্মার্ট করে গড়ে তুলতে প্রয়োজন হবে স্মার্ট নাগর
- চৌদ্দগ্রামে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি সভায় এমপি মুজিবুল হক
- লাকসাম-আখাউড়া রেল ডাবললাইন প্রকল্প উদ্বোধন হচ্ছে আরো ১৬ কিলোমিটার
- ফরিদগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্র ও মাদকসহ আটক ৩
- কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের শক্তিমত্তা, দুর্বলতা ও ট্রাম্পকার্ড
- লটারিতে শত কোটি টাকা জয়ী রয়ফুল দেশে ফিরবেন ১০ জানুয়ারি!
- সরকারের নানা প্রচেষ্টা এক যুগে ৩ লাখ টন বেড়েছে ইলিশের উৎপাদন
- দেশের প্রায় ৯৮ ভাগ মানুষই ভ্যাকসিন নিয়েছে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- মতলব উত্তরে চরকালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন
- রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি, গ্রেনেড উদ্ধার
- ফেনীর পাঁচগাছিয়ায় বাস চাপায় স্কুল ছাত্র নিহত
- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হলেন কুমিল্লার জোবেদা পারুল
- তিন সন্তান রেখে ৫ লাখ টাকা ও ৪ ভরি স্বর্ণসহ প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
- কচুয়া পাথৈর ইউনিয়ন ভূমি অফিস পরিদর্শন
- ফেনীতে প্রথমদিনে বিতরণ হয়েছে ৬০ শতাংশ বই
- বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় কুবির ৫৯ শিক্ষক
- ডিসেম্বরে পণ্য রপ্তানিতে রেকর্ড আয়
- টাকার লেনদেন বন্ধ হচ্ছে মতিঝিলে, উদ্যোগ শুরু কাল
- রাতে পথে ঘুরে ঘুরে দরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন ইউএনও
- সরাইলে কুখ্যাত ডাকাত বরকত গ্রেফতার
- নোয়াখালীতে দুই ঘণ্টার আগুনে পুড়ল ৩০ দোকান
- বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩৫তম বৃহত্তম অর্থনীতি
- সরকারের ৯ খাতের ব্যয়ে কঠোর মনিটরিং
- এমপির পক্ষে আগুনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মাঝে আর্থিক সহায়তা