‘৭ মার্চই আমাদের জাতীয় সংগীত ঠিক করি’
নোয়াখালী সমাচার
প্রকাশিত: ৮ মার্চ ২০১৯

দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জন করেছিল বীর বাঙালি। দেশ স্বাধীন হলেও যার আহ্বানে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা, সেই অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন পাকিস্তানের কারাগারে। ফলে স্বাধীনতা এলেও নেতার অনুপস্থিতিতে অপূর্ণতা থেকে গিয়েছিল বিজয়ের গৌরব উদ্যাপনে। অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষা আর উৎকণ্ঠার অবসান ঘটিয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু স্বাধীন দেশের মাটিতে পা রাখেন।
১৯৭২ সালে ভারত সরকার কর্তৃক প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডকুমেন্টস’-এ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে ব্রিটিশ সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টের টেলিভিশন সাক্ষাৎকারের অনুলিখন সন্নিবেশিত হয়। পাকিস্তান থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর ঢাকায় এই সাক্ষাৎকারটি নেন ডেভিড ফ্রস্ট। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি নিউইয়র্ক টেলিভিশনের ‘ডেভিড ফ্রস্ট প্রোগ্রাম ইন্ বাংলাদেশ শীর্ষক অনুষ্ঠানে সাক্ষাৎকারটি সম্প্রচার করা হয়।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক সাক্ষাৎকারটি তুলে ধরা হল (দ্বিতীয় পর্ব) -
ডেভিড ফ্রস্ট: শেখ সাহেব, আজ যদি ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আপনার সাক্ষাৎ ঘটে, আপনি তাহলে তাকে কী বলবেন?
শেখ মুজিবুর রহমান: ইয়াহিয়া খান একটা জঘন্য খুনি। তার ছবি দেখতেও আমি রাজি নই। তার বর্বর ফৌজ দিয়ে সে আমার ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট: ভুট্টো এখন তাকে গৃহবন্দি করেছে। ভু্ট্টো তাকে নিয়ে এখন কী করবে? আপনার কী মনে হয়?
শেখ মুজিবুর রহমান: মি. ফ্রস্ট আপনি জানেন, আমার বাংলাদেশে কী ঘটেছে? শিশু, মেয়ে, বুদ্ধিজীবী, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র-সবাইকে ওরা হত্যা করেছে। ৩০ লাখ বাঙালিকে ওরা হত্যা করেছে। সবকিছু ওরা লুট করেছে। খাদ্যের গুদামগুলিকে ওরা ধ্বংস করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট: নিহতদের সংখ্যা ৩০ লাখ, এ কথা আপনি সঠিকভাবে জানেন?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমার লোকজন তথ্য সংগ্রহ করে চলেছে। এখনো আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসিনি। সংখ্যা হয়ত একেও ছাড়িয়ে যাবে। ত্রিশ লাখের কম তো নয়ই।
ডেভিড ফ্রস্ট: কিন্তু এমন হত্যাকাণ্ড তো নিরর্থক। মানুষকে ঘর থেকে টেনে এনে হত্যা করা।
শেখ মুজিবুর রহমান: হ্যাঁ, কাদের ওরা হত্যা করেছে? একেবারে নিরীহ শান্তিপ্রিয় মানুষকে। গ্রামের মানুষকে, যে গ্রামের মানুষ পৃথিবীর কথাই হয়ত কিছু জানত না। সে গ্রামে পাকিস্তানি ফৌজ ঢুকে পাখি মারার মতো গুলি করে এই মানুষগুলোকে হত্যা করেছে। ওরা নিজেরা নিজেদের মুসলমান বলে, অথচ ওরা হত্যা করেছে মুসলমানদের। আমরা উদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। আমাদের ত্রাণ শিবিরে এখনো অনেকে রয়েছে। এদের স্বামী, পিতা- সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। মা আর বাবার সামনে ওরা মেয়েদের ধর্ষণ করেছে। পুত্রের সামনে মাকে ধর্ষণ করেছে। আপনি চিন্তা করুন। আমি এ কথা চিন্তা করে চোখের অশ্রু রোধ করতে পারি না। এরা নিজেদের মুসলমান বলে দাবি করে কিভাবে? এরা তো পশুর চেয়েও অধম। মনে করুন, আমার বন্ধু মশিউর রহমানের কথা। আমাদের দলের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা ছিলেন তিনি। আমাদের সরকারের একজন প্রাক্তন মন্ত্রী ছিলেন তিনি। তাকে নির্যাতন করে করে হত্যা করা হয়েছে। ২৪ দিন ধরে তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। প্রথমে তার এক হাত কেটেছে। তারপর তার আরো একটা হাত কেটেছে। তারপর তার একটা কান কেটেছে। তারপর পা কেটেছে। ২৪ দিনব্যাপী চলেছে এমন নির্যাতন (এ সময় শেখ মুজিব কান্নায় ভেঙে পড়েন)। আমাদের কত নেতা আর কর্মী, বুদ্ধিজীবী আর সরকারি কর্মচারীকে জেলখানায় আটক করে সেখান থেকে নিয়ে দিনের পর দিন অত্যাচার করে হত্যা করেছে। এমন অমানুষিক নির্যাতনের কাহিনী আমি ইতিহাসের কোথাও শুনিনি। একটা বাঘও তো মানুষকে হত্যা করলে এমনভাবে হত্যা করে না।
ডেভিড ফ্রস্ট: ওরা কী চেয়েছিল?
শেখ মুজিবুর রহমান: ওরা চেয়েছিল আমাদের এই বাংলাদেশকে একেবারে উপনিবেশ করে রাখতে। আপনি তো জানেন মিস্টার ফ্রস্ট, ওরা বাঙালি পুশিলকে, বাঙালি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের হত্যা করেছে। ওরা বাঙালি শিক্ষক, অধ্যাপক, ইঞ্জিনিয়ার, বাঙালি ডাক্তার, যুবক, ছাত্র- সবাইকে হত্যা করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট: আমি শুনেছি, যুদ্ধের শেষ অবস্থাতেও ঢাকাতে ওরা ১৩০ জন বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করেছে।
শেখ মুজিবুর রহমান: হ্যাঁ, আত্মসমর্পণের মাত্র একদিন আগে। কেবল ঢাকাতেই ১৩০ নয়, ৩০০ মানুষকে ওরা হত্যা করেছে। ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে, মেডিকেল কলেজে, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটিতে কারফিউ দিয়ে মানুষকে আটক করেছে। তারপর বাড়িতে বাড়িতে হানা দিয়ে এই সব মানুষকে হত্যা করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট: তার মানে, কারফিউ জারি করে সব খবরাখবর বন্ধ করে হত্যা করেছে।
শেখ মুজিবুর রহমান: হ্যাঁ, তাই করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট: শেখ সাহেব, আপনার কী মনে হয়? ইয়াহিয়া খান কি দুর্বল চরিত্রের লোক, যাকে অন্য লোক খারাপ করেছে, না সে নিজেই একটা দুস্তরতম খারাপ লোক?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমি মনে করি ও নিজেই একটা নরাধরম। ও একটা সাংঘাতিক লোক। ইয়াহিয়া খান যখন প্রেসিডেন্ট, তখন আমি জনসাধারণের নেতা হিসেবে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনার সময়েই দেখেছি।
ডেভিড ফ্রস্ট: তিনি তখন আপনাকে বিভ্রান্ত করেননি?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমাকে বিভ্রান্ত করতে তিনি পারেননি। তিনি কি করতে যাচ্ছেন আমি বুঝেছিলাম কিন্তু আমিও আঘাত হানার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। সে আঘাত তখন তিনি পেয়েছিলেন।
ডেভিড ফ্রস্ট: কিসের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন আপনি?
শেখ মুজিবুর রহমান: পাল্টা আঘাত হানার এবং সে পাল্টা আঘাত তিনি পেয়েছেন।
ডেভিড ফ্রস্ট: বন্দি হওয়ার পর আপনি কি তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন, একবারের জন্যেও?
শেখ মুজিবুর রহমান: না। সে তো মানুষ নামের অযোগ্য।
ডেভিড ফ্রস্ট: মি. ভুট্টোর জন্য এখন সঠিক কাজ কী হবে বলে আপনি মনে করেন?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমি মনে করি ইয়াহিয়ার পূর্ণাঙ্গ এবং প্রকাশ্য বিচার হওয়া উচিত।
ডেভিড ফ্রস্ট: ইয়াহিয়া এখন গৃহবন্দি। আপনি কি মনে করেন মি. ভুট্টো সেটা করবেন?
শেখ মুজিবুর রহমান: করা উচিত।
ডেভিড ফ্রস্ট: মি. ভুট্টো সম্পর্কে আপনি এখন কী ভাবেন? পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কিংবা প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি কখনো স্বাধীন ঢাকা সফর করবেন?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমি জানি না। কিন্তু তিনি প্রথমে এই বাস্তবতাকে স্বীকার করুন যে, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। তার এটাও জানা উচিত যে, বাংলা তার ভূখণ্ড- এ চিৎকার করে লাভ নেই। কারণ, তারা যদি একক পাকিস্তান দাবি করে তখনও আপনি জানেন যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা আমার রয়েছে। আমি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হওয়ার দাবি করতে পারতাম, যেখানে পশ্চিম পাকিস্তান হতো আমার ভূখণ্ড। তারা যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে, তাহলে আমি দাবি করতে পারি যে, আমার দলই সংখ্যাগরিষ্ঠ। আমি একটি সভা ডেকে দেশকে বাংলাদেশ ঘোষণা করতে পারি এবং তাদেরকে বলতে পারি যে, পশ্চিম পাকিস্তান আমার ভূখণ্ড। তুমি ভুট্টো, বেরিয়ে যাও, আমি গভর্নর নিয়োগ করছি। এটা আমার ভূখণ্ড, তুমি বিদায় নাও। অন্যথায় আমি মিত্রবাহিনীসহ আমার সেনাবাহিনী পাঠাব পশ্চিম পাকিস্তান দখল করার জন্য। এসব ঝামেলা আমি চাই না। ভূখণ্ডের উচ্চাকাঙ্ক্ষা আমার নেই। পশ্চিম পাকিস্তান নিয়ে মি. ভুট্টো সুখী থাকুন। বাংলাদেশের মানুষকে নিয়ে আমি সুখী থাকতে চাই এবং বাংলাদেশ এখন একটি সার্বভৌম স্বাধীন দেশ।
ডেভিড ফ্রস্ট: বাংলাদেশের সাড়ে সাত কোটি লোকের কতজন আজ ক্ষুধার্ত, দুর্ভিক্ষের অবস্থায় রয়েছে?
শেখ মুজিবুর রহমান: আমি মনে করি শতকরা পঁচাত্তর ভাগ মানুষ ক্ষুধার্ত। কারণ, তারা (পাকিস্তানি বাহিনী) সবকিছু ধ্বংস করেছে। নিজেদের ভাণ্ডার থেকে খাওয়া-দাওয়ার সামর্থ যাদের রয়েছে, সেই ভাণ্ডারও লুট হয়েছে। মানুষের অর্থ লুট হয়েছে। আমার মনে হয়, এই অংশ ৭৫ শতাংশ নয়, ৮৫ শতাংশ। ৮৫ শতাংশ মানুষ অত্যন্ত কষ্টে রয়েছে। আমার জনগণ অত্যন্ত ভালো এবং শান্তিপ্রিয়। আমার ওপর তাদের সম্পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমি তাদের জন্য কোন কিছু ব্যবস্থা করব-সে অপেক্ষা তারা করছে। আমি খুবই আনন্দিত যে, স্বীকৃতি দেয়ার পরপরই ভারত আমাদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা পুনঃস্থাপিত হওয়া উচিত। কারণ, আত্মসমর্পণ করার আগে পাকিস্তানিরা আমার রেলওয়েকে ধ্বংস করে দেয়, বৃহত্তম ব্রিজগুলো, তেলের ট্যাংক, শিল্পগুলো, মানুষের পক্ষে যা কিছু ধ্বংস করা সম্ভব, তা তারা করেছে।
ডেভিড ফ্রস্ট : একটি নতুন দেশে আপনার কত কিছু যে করার রয়েছে- যেমন আপনি একটি পতাকা এবং জাতীয় সংগীত নির্ধারণ করেছেন।
শেখ মুজিবুর রহমান: হ্যাঁ, ওই পতাকাটি অনেকদিন ব্যবহার করা হয়েছে। শুধু একটি ছোট পরিবর্তন এখন করা হয়েছে। আগে থেকে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে জাতীয় সংগীতটিও, কিন্তু আমি সরকারি স্বীকৃতি দিতে চাইছিলাম এবং এখন আমি তা দিয়েছি। জাতীয় পতাকায় আমি একটি ছোট পরিবর্তন করছি। এতে বাংলাদেশের একটি মানচিত্র ছিল। কোন দেশ জাতীয় পতাকায় তার ভূখণ্ডের মানচিত্র দিতে পারে না।
ডেভিড ফ্রস্ট: কেন এমনটা?
শেখ মুজিবুর রহমান: পৃথিবীর কোথাও তা হয়নি। আমরা পতাকায় আমাদের ভূখণ্ডের মানচিত্র রাখতে চাই না। আমি যা করেছি আমাদের জনগণ তা গ্রহণ করেছে। তা হচ্ছে উদীয়মান সূর্যটি রেখে ভূখণ্ডের মানচিত্রটি বাদ দেয়া।
ডেভিড ফ্রস্ট: আর জাতীয় সংগীতটি কার রচিত?
শেখ মুজিবুর রহমান: এটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি পুরোনো গান।
ডেভিড ফ্রস্ট: আর এটি এমন একটি গান যা বাংলাদেশে দীর্ঘকাল গাওয়া হয়েছে?
শেখ মুজিবুর রহমান: দীর্ঘকাল। ৭ মার্চ তারিখে যখন রেসকোর্স ময়দানে আমাদের শেষ সভাটি করেছিলাম- যেখানে ১০ লাখ লোক উপস্থিত ছিল। তারা ‘স্বাধীন বাংলা’ স্লোগানগুলো দিচ্ছিল আর যখন ছেলেরা গানটি গাইতে শুরু করলো, আমরা ১০ লাখ লোক দাঁড়িয়ে এই গানকে অভিবাদন জানিয়েছিলাম। বলা যায়, আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত আমরা তখনই গ্রহণ করেছিলাম।
- জেনারেল হাসপাতালে ১০টি বেড বসিয়ে ১১ কোটি টাকার বিল
- ফেনীতে বিদেশী পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
- তৃতীয় বউয়ের হাতে লাঞ্চিত ডাঃ টুপি মিজান
- লক্ষ্মীপুরে দুধ-ডিম-মাংসের ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্র
- লক্ষ্মীপুর পুলিশ সুপার দাবা প্রতিযোগিতা
- দেশে করোনা বিষয়ে সচেতনতা ও টিকাদানে সহায়তা করবে ফেসবুক
- সরকারি বিধি-নিষেধ মেনে চলতে বিশিষ্ট নাগরিকদের আহ্বান
- পর্যায়ক্রমে দেশের সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে আসা হবে: প্রধানমন্ত্রী
- চাঁদ দেখা গেছে, কাল থেকে রোজা
- করোনায় আক্রান্ত হলে কতদিন পর টিকা নিতে পারবেন
- নিত্যপণ্য পরিবহনে সহায়তায় মন্ত্রণালয়ের হটলাইন চালু
- লকডাউনে বিশেষ প্রয়োজনে ব্যাংক খুলতে নির্দেশ
- জেলেদের জন্য ৩১ হাজার মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ
- আগামীকাল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনে যাচ্ছে দেশ
- দেশে একদিনে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু কমেছে
- গেইলের যে রেকর্ড এখন ধরাছোঁয়ার বাইরে!
- সেই মৃত শানু বেগম এখন জীবিত
- বেগমগঞ্জে ট্রাক্টর চাপায় হেলপারের মৃত্যু
- রমজানে বেঁধে দেওয়া হলো ৬ পণ্যের দাম
- চীনা ৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন উপহার পাচ্ছে বাংলাদেশ
- এলপিজি সিলিন্ডারের দাম নির্ধারণ
- টিকা কিনতে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ৪৩৩০ কোটি টাকার ঋণচুক্তি
- বিপসট পরিদর্শন করলেন বিদেশি সামরিক কর্মকর্তারা
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- থানাসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার
- লকডাউনে চলাচল করতে ‘মুভমেন্ট পাস’ নেবেন যেভাবে
- বিদ্যুৎ উৎপাদনে নতুন রেকর্ড গড়ল দেশ
- এটিএম বুথ থেকে তোলা যাবে এক লাখ টাকা
- লকডাউনে খাদ্য সহায়তা পাবে সোয়া কোটি দরিদ্র পরিবার
- মুহুরি নদীতে ধরা পড়লো ২২ কেজি ওজনের বোয়াল
- ভুয়া কাবিননামা তৈরির চেষ্টা করছে মামুনুল হক: কাজী অফিসে নজরদারি
- মাইকিং করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, আহত ৭০
- YADB কুমিল্লা শাখার উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
- মুজিব শতবর্ষে জোড়া মাথার যমজ শিশু রাবেয়া-রোকেয়ার গৃহে প্রত্যাবর্ত
- মোদি নয় সরকারকে বিপদে ফেলতে হেফাজতের তাণ্ডব
- এসএসসির ফরম পূরণ করবেন যেভাবে
- করোনায় একদিনে আরো ১৮ জনের মৃত্যু
- করোনার সংক্রমণ বাড়ছে দ্রুত, বেশি ঝুঁকিতে ২৯ জেলা
- বাবুনগরী-মামুনুল হকের ষড়যন্ত্র ফাঁস :ক্ষমতার লোভে আল্লামা শফি খুন
- ছাদে বাগান করলে হোল্ডিং ট্যাক্স ১০ শতাংশ ছাড়
- ল্যাব নয়, প্রাণী থেকেই করোনার উৎপত্তি : ডাব্লিউএইচও
- প্রবাসী প্রেমিকের কোটি টাকা মেরে খেলেন ‘লাইকি গার্ল’ ফৌজিয়া
- হানি সিংয়ের গানে দুর্দান্ত নাচ নিয়া শর্মার, ভাইরাল ভিডিও
- মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা কাল, যেসব নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
- ফখরুল বাদ, নেতৃত্বে আসছে রুহুল কবির রিজভী
- ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
- মাস্ক বিক্রি করেই লাখপতি রাশেদা
- হিমছড়ি সৈকতে আবারো ভেসে এলো বিশাল তিমি
- ঈদুল ফিতরে এক কোটির বেশি পরিবারকে টাকা দেবে সরকার
- পাঁচদিনে সারাদেশে বাড়তে পারে তাপমাত্রা