ব্রেকিং:
৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা মোহনপুরে নৌ-পুলিশের অভিযানে ১৩ জেলে আটক ১০০ পিস ইয়াবাসহ আটক ২ পূজা নিয়ে এমপি বাহারের বক্তব্য ব্যক্তিগত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমপি বাহারের বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী দেখছেন গভীর উদ্বেগের সঙ্গে মেঘনায় মিলল নিখোঁজ জেলের মরদেহ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রেডক্রিসেন্টের অ্যাডহক কমিটি গঠন
  • মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

মিয়ানমারের ওপর চাপ বৃদ্ধি করুন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১২ জুন ২০১৯  

মিয়ানমারের ওপর চাপ বৃদ্ধি করতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। যাতে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের জন্য সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে।
বুধবার সকালে ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেন, এ ব্যাপারে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, তারা (বিদেশি কূটনীতিক) বলেছেন, তারা আমাদের সঙ্গে আছেন। আমরা তাদেরকে বলেছি, মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ বৃদ্ধি করুন, যাতে তারা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করে এবং প্রায় সবাই এ ব্যাপারে একমত হয়েছেন।

এর আগে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ে মোমেন অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে দ্বিপাক্ষিক অঙ্গীকার অনুসারে রাখাইন রাজ্যে নিরাপদ ও সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে ব্যর্থ হয়েছে মিয়ানমার।

বাংলাদেশ বর্তমানে ১২ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিচ্ছে। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর নির্যাতনে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

রোহিঙ্গাদের ওপর হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ও তাদের স্থানীয় সহযোগীদের দায়ী করে আসছে শরণার্থী ও মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো।

এদিকে আলোচনার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে ঢাকা ও নেপিডো একটি চুক্তি স্বাক্ষর করলেও মিয়ানমারের পক্ষ থেকে সে ব্যাপারে কোনো অগ্রগতি নেই।

মিয়ানমার তাদের জনগণকে (রোহিঙ্গা) ফেরত নিতে চায় না, যা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের প্রধান বাধা বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত রোববার গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সমস্যা রয়েছে মিয়ানমারে। তারা রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে চায় না, এটাই (বড়) সমস্যা।’

বুধবারের ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন মিয়নমারের ওপর অব্যাহতভাবে চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত জনগণকে নিরাপদে ও মর্যাদার সঙ্গে সেখানে (মিয়ানমারে) প্রত্যাবাসনের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ব্যাপক সম্পৃক্ততা ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে সহায়তা চান।